মহামারীর ধাক্কা থেকে ঘুরে দাঁড়াতে শিগগিরই সীমান্ত চালুর কথা ভাবছে সিঙ্গাপুর। কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে এশিয়ার ব্যস্ততম বিমানবন্দর চাঙ্গি এয়ারপোর্ট চালু করা যায়, সেটাও ভেবে দেখছে তারা। খবর ব্লুমবার্গ।
গত শুক্রবার সিঙ্গাপুর পার্লামেন্টে পরিবহনমন্ত্রী অং ইয়ে কুং জানান, এভিয়েশন খাত রাতারাতি ঘুরে দাঁড়াবে এমনটা আশা করছি না। কিন্তু নতুন স্বাভাবিক পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে, নিরাপদভাবে চালুর মাধ্যমে গ্রাহকদের মধ্যে আস্থা জাগানোর চেষ্টা চালাচ্ছি আমরা। কভিড-১৯ উত্তর পৃথিবীতেও আন্তর্জাতিক এয়ার হাব হওয়ার সব সুযোগ রয়েছে চাঙ্গির।
এভিয়েশন শিল্প ও ভ্রমণ খাত চাঙ্গায় ট্রাভেল বাবলের মতো বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করছে সিঙ্গাপুর। অং ইয়ে কুং জানান, সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস কিংবা চাঙ্গি এয়ারপোর্ট যদি আগের পর্যায়ে ফিরে না আসে তাহলে সিঙ্গাপুরের জীবনযাত্রা স্বাভাবিক হবে না।
মহামারীতে আন্তর্জাতিক ভ্রমণ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এশিয়ার প্রাণকেন্দ্র সিঙ্গাপুরের এভিয়েশন খাতও বিপর্যস্ত হয়েছে। গত বছর চাঙ্গি বিমানবন্দরে মাত্র ১ কোটি ১৮ লাখ যাত্রী এসেছে। ২০১৯ সালে যেখানে ছয় কোটি যাত্রী গ্রহণ করেছিল তারা।