বঙ্গবন্ধু
বিপিএল শুরুর
আগে থেকে
তোড়জোড়ের কমতি
ছিল না।
বর্ণিল উদ্বোধনী
অনুষ্ঠানের মধ্য
দিয়ে দুই
দিন আগেই
তুলে দেয়া
হয়েছিল পর্দা।
সালমান-ক্যাটরিনা-সনু
নিগমদের এনে
লক্ষ্য ছিল
দর্শকদের মাঠের
দিকে নিয়ে
আসা। মাঠের
খেলায় দিন
শেষে দর্শকরাই
যে প্রাণ।
কিন্তু বিপিএলের
প্রথম দিনে
দেখা গেছে
হতাশার এক
চিত্র। নিজস্ব
আয়োজনের বিপিএল
নিয়ে বিসিবির
যত মাতামাতি
ছিল, সাধারণ
মানুষের আগ্রহ
যেন তার
একেবারে বিপরীত।
একরকম ফাঁকা
গ্যালারি নিয়েই
শুরু হয়েছে
এবারের বিপিএল।
বঙ্গবন্ধুর
জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে
এবার বিসিবির
উদ্যোগেই আয়োজন
করা হয়
বিপিএল। এবারের
আয়োজন তাই
নানাদিক থেকেই
বিসিবির জন্য
ছিল চ্যালেঞ্জিং।
সেই চ্যালেঞ্জের
বড় একটি
ছিল গ্যালারিতে
দর্শক নিয়ে
আসা। গতকাল
চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স
ও সিলেট
থান্ডার্সের মধ্যকার
ম্যাচ দিয়ে
মাঠে গড়িয়েছে
বিপিএলের লড়াই।
কিন্তু প্রথম
ম্যাচেই বিপিএলের
চার-ছক্কা
উপভোগ করতে
দর্শক উপস্থিতি
ছিল হতাশাজনক।
বুধবার
বেলা ১টা
৩০ মিনিটে
শুরু হয়
চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স
ও সিলেট
থান্ডার্সের মধ্যকার
ম্যাচটি। কিন্তু
স্টেডিয়ামের বাইরে
দাঁড়িয়ে বোঝার
উপায় ছিল
না দেশী-বিদেশী
তারকায় ঠাসা
ক্রিকেটের জমজমাট
আসর শুরু
হয়েছে। একইভাবে
মাঠের ভেতরেও
দর্শকের উপস্থিতি
ছিল একেবারে
নগণ্য। গ্যালারির
কোনো কোনো
অংশে দর্শকের
উপস্থিতি আঙুলেই
গুনে নেয়া
যায়। এমনকি
একটু কষ্ট
করলে ২৫
হাজার ধারণ
ক্ষমতাবিশিষ্ট এ
মাঠে উপস্থিত
সব দর্শকের
সংখ্যাও গুনে
নেয়া যাবে।
যদিও বেলা
গড়ানোর সঙ্গে
দর্শকদের উপস্থিতি
কিছুটা বেড়েছে।
কিন্তু সেই
বাড়তি অংশও
ঢাকতে পারেনি
ফাঁকা মাঠের
শূন্যতা। এখন মাঠে
দর্শক উপস্থিতি
বাড়াতে বিসিবি
নতুন কোনো
চমক নিয়ে
সামনে আসে
কিনা সেটিই
দেখার অপেক্ষা।