অ্যাম্বি ফার্মার ঋণমান ‘এ’ ও ‘এসটি-টু’

নিজস্ব প্রতিবেদক

অ্যাম্বি ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ঋণমান দীর্ঘমেয়াদে স্বল্পমেয়াদেএসটি-টু ২০১৮ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত নিরীক্ষিত চলতি হিসাব বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত কোম্পানির অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ প্রাসঙ্গিক অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে প্রত্যয়ন করেছে এআরজিইউএস ক্রেডিট রেটিং সার্ভিসেস লিমিটেড (এসিআরএসএল)

২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় অ্যাম্বি ফার্মা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয় টাকা ৪৪ পয়সা, যা আগের হিসাব বছরে ছিল টাকা পয়সা। ৩০ জুন শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ২৫ টাকা ৬৮ পয়সা।

এদিকে অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই-মার্চ) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে টাকা ৫৪ পয়সা, যা আগের হিসাব বছরের একই সময়ে ছিল টাকা ৫২ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) ইপিএস হয়েছে ৮৫ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৯৫ পয়সা। ৩১ মার্চ এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ২২ পয়সা। আগামী ২৬ নভেম্বর কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আহ্বান করা হয়েছে, যেখানে অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল অ্যাম্বি ফার্মা শেয়ারের সর্বশেষ দর ছিল ৫০৬ টাকা ৫০ পয়সা। সমাপনী দর ছিল ৫০৯ টাকা ৩০ পয়সা। গত এক বছরে শেয়ারটির দর ৪৪৮ টাকা থেকে ৯২২ টাকা ৫০ পয়সার মধ্যে ওঠানামা করে।

১৯৮৬ সালে তালিকাভুক্ত ওষুধ রসায়ন খাতের কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন মাত্র আড়াই কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন কোটি ৪০ লাখ টাকা। রিজার্ভে রয়েছে কোটি ৭৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা। কোম্পানিটির মোট ২৪ লাখ শেয়ারের ৭৫ দশমিক ২৫ শতাংশ উদ্যোক্তা-পরিচালক, দশমিক শূন্য শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী বাকি ২০ দশমিক ৭৪ শতাংশ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন