চলতি বছর রেমিট্যান্স বাড়তে পারে ১৭%: রামরু

নিজস্ব প্রতিবেদক

চলতি বছর গত বছরের তুলনায় বিদেশে অভিবাসী কর্মী গমনের প্রবাহ কমবে ১০ শতাংশ। যদিও সময় গত বছরের তুলনায় প্রবাসী আয় বাড়তে পারে ১৭ শতাংশ। রিফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্ট রিসার্চ ইউনিটের (রামরু) বাংলাদেশ থেকে শ্রম অভিবাসনের গতি-প্রকৃতি ২০১৯: সাফল্য চ্যালেঞ্জ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে তথ্য উঠে এসেছে। রামরুর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক তাসনীম সিদ্দিকী গতকাল আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদনের এসব তথ্য তুলে ধরেন।

রামরুর প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের প্রথম ১১ মাসে (জানুয়ারি-নভেম্বর) লাখ হাজার ৬০ জন বাংলাদেশী কর্মী বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিবাসী হয়েছেন। ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি বছর অভিবাসনের প্রবাহ কমতে যাচ্ছে গত বছরের তুলনায় ১০ শতাংশ। গত বছর বাংলাদেশ থেকে মোট অভিবাসন হয়েছিল লাখ ৩৪ হাজার ১৮১ কর্মীর।

অন্যদিকে নিগ্রহের ঘটনা ঘটলেও নারী কর্মীদের বিদেশমুখী প্রবাহে ভাটা পড়েনি। বরং বর্তমান গতিধারা অব্যাহত থাকলে চলতি বছর বিদেশে নারী কর্মী গমনের হার বাড়তে পারে দশমিক ৫২ শতাংশ। চলতি বছরের প্রথম ১১ মাসে কাজের জন্য বিদেশে গেছেন ৯৭ হাজার ৪৩০ জন নারী কর্মী।

সংবাদ সম্মেলনে রামরুর সভাপতি অধ্যাপক তাসনীম সিদ্দিকী বলেন, চলতি বছরের ১১ মাসে রেমিট্যান্সপ্রবাহ বেড়েছে। জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৬ দশমিক ৬৭ বিলিয়ন ডলার। এর বিপরীতে গত বছর বিদেশ থেকে মোট রেমিট্যান্স এসেছিল ১৫ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার। চলতি বছর যে হারে রেমিট্যান্স এসেছে, সেটি অব্যাহত থাকলে বছর শেষে সেটি ১৮ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছবে, যা গত বছরের তুলনায় ১৭ দশমিক শূন্য শতাংশ বেশি।

সরকারের রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে শতাংশ হারে প্রণোদনা ঘোষণা দেশে বৈদেশিক মুদ্রাপ্রবাহ বাড়িয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রণোদনার সিদ্ধান্ত কার্যকরের পর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ মাসে (জুলাই থেকে) ৭৭৪ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। যেখানে আগের ছয় মাসে এসেছিল ৮৯২ কোটি ডলার।

রামরু সভাপতি বলেন, প্রবাসে নারী কর্মীদের নিগ্রহের ঘটনা বড় আকারে প্রকাশ পেলেও চলতি বছর তাদের

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন