কক্সবাজার সিভিল সোসাইটি ও এনজিও ফোরামের (সিসিএনএফ) ওয়েবিনারে বক্তারা বলেছেন, বৈশ্বিক তহবিল ঘাটতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে সমন্বিত পরিকল্পনা অতীব জরুরি। গতকাল ৬০টি এনজিওর একটি নেটওয়ার্ক ‘বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক কর্মকাণ্ড’ বাস্তবায়ন শীর্ষক এই ওয়েবিনারের আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন নারীপক্ষের শিরীন হক। ওয়েবিনারে বক্তারা রোহিঙ্গাদের গঠনমূলক কাজে সম্পৃক্ত করার আহ্বান জানানোর পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন সংকটের কারণে সহায়তার পরিমাণ কমে যাচ্ছে উল্লেখ করে এ সংকটের সঙ্গে সমন্বয় সাধনের লক্ষ্যে একটি সম্মিলিত পরিকল্পনা তৈরির ওপর গুরুত্বারোপ করেন। সেসঙ্গে ক্যাম্পে বিভিন্ন কার্যক্রম বিশেষ করে প্লাস্টিক ব্যবহার নিষিদ্ধ করা এবং ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহার সীমিত করার মধ্য দিয়ে প্রকৃতি পুনর্গঠনের প্রচেষ্টা শুরু করারও আহ্বান জানান। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক কেএম তরিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন ইউএনএইচসিআরের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ জোহানেস ভ্যানডার ক্লাউ, আইওএমের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ আবদুসাত্তার ইওসেভ, ডব্লিউএফপির কক্সবাজার অফিস প্রধান শীলা গুরুদুম এবং ইউএন উইমেন দিলরুবা হায়দার। ওয়েবিনারটি পরিচালনা করেন পালসের প্রধান নির্বাহী আবু মোর্শেদ চৌধুরী, কোস্ট ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক রেজাউল করিম চৌধুরী ও সহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম।
ওয়েবিনারের অন্য বক্তারা হলেন সেভ দ্য চিলড্রেনের মাহিন চৌধুরী, নরওয়েজিয়ান রিফিউজি কাউন্সিলের মাহাদী মাহমুদ, ডিজাস্টার ফোরামের নাঈম গওহর ওয়ারহা, মাইগ্রেশন অ্যান্ড রিফিউজি এক্সপার্ট আসিফ মুনির, জাগো নারী শিউলি শর্মা ও অগ্রযাত্রার মো. হেলাল উদ্দিন। —বিজ্ঞপ্তি