ফ্যারিনজাইটিস

ঘরোয়া প্রতিকার

ফিচার ডেস্ক

ছবি: লাইফহ্যাক

লবণ পানির গার্গেল

লবণ পানির গার্গেল গলা সংক্রমণের জন্য সবচেয়ে কার্যকর ও প্রাথমিক চিকিৎসা।  লবণ একটি অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে, যা সংক্রমণ ও প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। উষ্ণ লবণ পানি গলা ব্যথা কমায় এবং কাশি কমাতে সাহায্য করে।

মধু

এটি কার্যকরী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে পারে এবং তাৎক্ষণিকভাবে সংক্রমণ কমায়। এটি গলা আর্দ্র করে এবং শুষ্কতা কমায়। রাতের শুকনো কাশি কমাতে বিশেষ উপকারী।

হলুদ দুধ

এটি গলা ব্যথা, ঠাণ্ডা এবং এমনকি স্থায়ী কাশির চিকিৎসা করে। নিয়মিত পান করলে এটি গলা ব্যথা এবং প্রদাহ কমায়।

আদা

আদা একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অ্যালার্জিক এবং ডিকনজেস্টেন্ট ওষুধ, যা গলার সংক্রমণের চিকিৎসায় ভালো কাজ করে। এটি অতিরিক্ত শ্লেষ্মা ভেঙে দিতে পারে, যার কারণে শ্বাসকষ্ট হয়। 

রসুন

রসুনে রয়েছে অ্যালিসিন নামক একটি যৌগ, যার শক্তিশালী অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি গলা থেকে জীবাণু এবং ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে ও পরবর্তী সময়ে স্ফীত গলাকে প্রশমিত করে।

ভেষজ চা

ভেষজ চা গলার সংক্রমণ এবং ব্যথার সেরা সমাধান হতে পারে। আদা, লিকারিস, পেপারমিন্ট এবং দারচিনির মতো ভেষজগুলো প্রদাহ রোধে ও ব্যাকটেরিয়া রোধে সাহায্য করবে। 

বিশ্রাম

বিশ্রাম নেয়ার প্রয়োজন হতে পারে। কেউ যদি গলা ব্যথা অনুভব করে তাহলে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেয়া এবং পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন। 

শিশুদের গলা সংক্রমণের ঘরোয়া প্রতিকার—

 শিশুদের গলা আর্দ্র করা এবং শুষ্কতা কমাতে শিশুদের হাইড্রেটেড রাখা।

 পান করার জন্য গরম তরল বা স্যুপ দেয়া।

 ঠাণ্ডা পানীয় বা ফলের রস এড়িয়ে চলা।

সূত্র: হেলথলাইন

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন