সুপেয় পানি ও স্যানিটেশনে ১০ কোটি ডলার দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশের ১৯টি জেলার ৩০টি পৌরসভায় সুপেয় পানি স্যানিটেশন সুবিধা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশকে ১০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ের এনইসি- সম্মেলন কক্ষে -সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। চুক্তিতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মনোয়ার আহমেদ এবং বিশ্বব্যাংকের পক্ষে সংস্থার বাংলাদেশ ভুটানের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেমবন স্বাক্ষর করেন।

প্রকল্পে মোট ব্যয় হবে হাজার ৭৫১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর। প্রকল্পের মাধ্যমে ৩০টি পৌরসভায় পাইপলাইনে পানি সরবরাহ, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন, কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং সার্বিক স্যানিটেশন ব্যবস্থার উন্নয়ন করা হবে। ওয়াটার স্যানিটেশন কার্যক্রমে পৌরসভাগুলোকে জরুরি সহায়তা, পৌরসভার ওয়াটার সাপ্লাই স্যানিটেশন ব্যবস্থার ওপর জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সক্ষমতা বাড়ানো হবে। এছাড়া প্রকল্পের আওতায় ৯০টি পাবলিক টয়লেট স্থাপন, হাজার বাড়িতে উন্নত ল্যাট্রিন নির্মাণ, বিদ্যমান পানির উৎসগুলো পুনরুজ্জীবিতকরণ, পানির মিটার স্থাপন, গারবেজ ট্রাক ক্রয়, পৌরসভার জন্য ভেকু সংগ্রহসহ অন্যান্য যন্ত্রপাতিও সংগ্রহ করা হবে।

প্রকল্পের আওতাধীন পৌরসভাগুলো হলো নারায়ণগঞ্জ জেলার তারাবো, টাঙ্গাইলের মধুপুর, ধনবাড়ী, ভুয়াপুর, রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া, চট্টগ্রামের বাঁশখালী, চান্দনাইশ, কুমিল্লার হোমনা, দেবিদ্বার, ফেনীর পরশুরাম, লক্ষ্মীপুরের রামগতি, নোয়াখালীর সেনবাগ, বগুড়ার কাহালু শিবগঞ্জ, জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি, আক্কেলপুর, নাটোরের বনপাড়া, বড়াইগ্রাম, চাঁপাইনবাগঞ্জের নাচোল, রাজশাহীর কাটাখালী, তাহিরপুর, বাঘা, সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উল্লাপাড়া, যশোরের চৌগাছা, মেহেরপুরের গাংনী, মৌলভীবাজারের বড়লেখা কমলগঞ্জ এবং জামালপুরের ইসলামপুর পৌরসভা।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ইআরডি সচিব মনোয়ার আহমেদ বলেন, বিশ্বব্যাংক আমাদের পরম বন্ধু। অনেক উন্নয়নমূলক প্রকল্পে বিশ্বব্যাংক আমাদের ঋণ দিয়ে আসছে। আমরা সেই ধারাবাহিকতায় ঋণ পেয়েছি। কোনো ধরনের অপচয় না করে জনগণের অর্থের সর্বোত্তম ব্যবহার করতে হবে। পাশাপাশি প্রকেল্পের যথাযথ মান নিশ্চিত করতে হবে।

অনুষ্ঠানে বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ-ভুটানের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেমবন বলেন, যারা ছোট শহরে বাস করে এবং যেখানে বিভিন্ন বস্তি গড়ে উঠেছে, তারা প্রকল্পের

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন