নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে গুরুত্ব দিতে হবে —অধ্যাপক আলমগীর

বণিক বার্তা প্রতিনিধি যশোর

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেছেন, কয়লার মতো জীবাশ্ম জ্বালানি একসময় ফুরিয়ে যাবে। এজন্য আমাদের নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে গুরুত্বারোপ করতে হবে। গতকাল যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একাডেমিক ভবনের গ্যালারিতে এক সিম্পোজিয়ামে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। যবিপ্রবির ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগ ‘সাসটেইনেবল পাওয়ার অ্যান্ড এনার্জি ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এ সিম্পোজিয়ামের আয়োজন করে।

অনুষ্ঠানে ছয়টি নিবন্ধ, ৩১ পোস্টার ও ২৮টি গবেষণা প্রকল্প উপস্থাপন করা হয়। সিম্পোজিয়ামে দেশের জ্বালানি খাতের সর্বশেষ অবস্থা নিয়ে মূল বক্তব্য দেন কনজিউমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানি উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এম শামসুল আলম। যবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম শেখ, বাংলাদেশ এনার্জি অ্যান্ড পাওয়ার রিসার্চ কাউন্সিলের সদস্য (যুগ্ম সচিব) মো. শমসের আলী, যবিপ্রবির প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন ড. এএসএম মুজাহিদুল হক, ইইই বিভাগের চেয়ারম্যান ড. প্রকৌশলী মো. আমজাদ হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা কমাতে শক্তির নতুন নতুন উৎস খুঁজে বের করতে হবে। শক্তির নতুন উৎস খুঁজতে আমাদের যথাসময়ে যথাযথ সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এজন্য তরুণ গবেষকদের এগিয়ে আসতে হবে।

অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে গবেষণার জন্য টাকার অভাব নেই। শুধু আপনারা যথাযথভাবে গবেষণা প্রস্তাব পেশ করুন। গবেষণা প্রস্তাব যথাযথ হলে দীর্ঘমেয়াদে যবিপ্রবিও অনুদান দেবে।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন