বাংলাদেশ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অলিম্পিয়াড

এআই ইনোভেশন পার্টনার হলো ইজেনারেশন

ছবি : বিজ্ঞপ্তি থেকে

বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) বিষয়ক শিক্ষা উদ্ভাবনকে প্রসারণ করতে বাংলাদেশ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অলিম্পিয়াডের (বিডিএআইও) সঙ্গে কাজ করবে ইজেনারেশন। বাংলাদেশ ওপেন-সোর্স নেটওয়ার্কের (বিডিওএসএন) আয়োজনে অলিম্পিয়াডেরএআই ইনোভেশন পার্টনার হয়েছে ইজেনারেশন। অংশীদারত্বের লক্ষ্য হলো তরুণদের মাঝে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপার সম্ভাবনা সম্পর্কে আগ্রহী করে তোলা চ্যালেঞ্জ নিতে উৎসাহিত করা।

চলতি বছরের থেকে ১৫ আগস্ট বুলগেরিয়ায় ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিয়াড ইন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (আইওএআই) অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মাধ্যমিক স্কুলের মেধাবী শিক্ষার্থীরা অংশ নেবে। আয়োজনের উদ্দেশ্য হলো পরবর্তী প্রজন্মের এআই পথিকৃৎদের কাছে এআইয়ের বাস্তবতা তুলে ধরা উদ্ভাবনী শক্তিকে জাগ্রত করা। এআই ইনোভেশন পার্টনার হিসেবে ইজেনারেশন এআই, এনএলপি, এমএল, ডাটা সেন্টার, সাইবার সিকিউরিটি, হেলথটেক, ফিনটেক, মডার্ন ওয়ার্কপ্লেস, ক্লাউড বিজনেস অ্যাপ্লিকেশন এবং ইআরপি সলিউশনের মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসেবা দিয়ে আসছে।

ইজেনারেশন পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামীম আহসান বলেন, ‘ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি . এবং গুগলের জেমিনি ফ্ল্যাশ .-এর মতো প্রযুক্তির যুগে বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ওপর দক্ষতাসম্পন্ন করা অত্যাবশ্যক। স্থানীয় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এআই প্রকল্পে বিস্তর কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে ইজেনারেশনের। অংশীদারত্ব বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিষয়ক শিক্ষা উদ্ভাবনকে প্রসারিত করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। ইজেনারেশন বাংলাদেশের তরুণদের এআইতে পরবর্তী নেতৃত্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।

বাংলাদেশ ওপেন-সোর্স নেটওয়ার্কের (বিডিওএসএন) সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান বলেন, ‘বাংলাদেশ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অলিম্পিয়াডের অংশীদার হিসেবে ইজেনারেশনকে পেয়ে আমরা আনন্দিত। অংশীদারত্ব তরুণ মেধাবীদের উন্নয়ন এবং দেশে তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রযাত্রাকে ত্বরান্বিত করতে আমাদের আগ্রহের বহিঃপ্রকাশ। আমরা যৌথভাবে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের এআই নেতৃত্বকারীদের উৎসাহ দিতে এবং তাদের অগ্রযাত্রায় অবদান রাখতে পেরে আনন্দিত।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবোটিক্স মেকাট্রোনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর . লাফিফা জামাল বলেন, ‘এআই রোবোটিক্সের মধ্যে সমন্বয় ঘটাতে প্রতিযোগিতা অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। আগামী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে আমরা রোবোটিক্স ইন্ডাস্ট্রির অটোমেশন, কার্যকারিতা এবং রূপান্তরকারী প্রযুক্তিগত সলিউশনকে একই সঙ্গে পরিচালিত করতে এবং উদ্ভাবন অগ্রযাত্রাকে ত্বরান্বিত করতে পারব।বিজ্ঞপ্তি

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন