ব্যাংকগুলোর
পাশাপাশি
দেশের
অর্থনৈতিক
অগ্রযাত্রায়
কাজ
করছে
ব্যাংক-বহির্ভূত
আর্থিক
প্রতিষ্ঠান
বা
এনবিএফআই।
বিশ্বব্যাপী
বন্ড
ও
ইকুইটির
বাজার
সৃষ্টির
পাশাপাশি
অবদান
রাখছে
দীর্ঘমেয়াদি
ঋণ
বিতরণে।
শিল্প
ও
কর্মসংস্থানের
প্রসার,
আবাসন
খাতের
বিকাশ
ও
অবকাঠামোগত
উন্নয়নে
ভূমিকা
রেখেছে
এ
খাত।
চলতি
বছর
এনবিএফআইগুলোয়
আমানতকারীর
সংখ্যা
সবচেয়ে
বেশি
বেড়েছে।
অনেক
ব্যাংকের
চেয়েও
শক্তিশালী
এনবিএফআই
রয়েছে
দেশে।
সুযোগ
রয়েছে
এ
সফলতাকে
আরো
বিস্তৃত
করার।
সম্প্রতি
পদ্মা
সেতু
চালু
হওয়ার
পর
যশোরসহ
দেশের
দক্ষিণ
অঞ্চলের
জেলাগুলোয়
অর্থনৈতিক
কর্মকাণ্ডে
ব্যাপক
পরিবর্তন
দৃশ্যমান।
সেদিকে
লক্ষ
রেখেই
সারা
দেশে
ক্ষুদ্র
ও
মাঝারি
শিল্পে
সহজ
শর্তে
আর্থিক
সুবিধা
নিশ্চিতকরণে
এনবিএফআইগুলোকে
নিয়ে
ঢাকার
বাইরে
প্রথমবারের
মতো
মেলার
আয়োজন
করেছে
বণিক বার্তা। গত
৩০
নভেম্বর
যশোরে
দিনব্যাপী
অনুষ্ঠিত
মেলায়
প্রতিষ্ঠানগুলো
তাদের
আর্থিক
পরিষেবা
তুলে
ধরে
উদ্যোক্তা,
ব্যবসায়ী
ও
সর্বসাধারণের
সামনে।
লংকান অ্যালায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেড: লংকান
অ্যালায়েন্স
ফাইন্যান্স
লিমিটেড
(এলএএফএল) একটি
যৌথ
উদ্যোগের
আর্থিক
প্রতিষ্ঠান,
যা
বহুজাতিক
সহযোগিতায়
আর্থিক
প্রতিষ্ঠান
আইন,
১৯৯৩-এর
অধীনে
গঠিত
এবং
বাংলাদেশ
ব্যাংক
দ্বারা
নিয়ন্ত্রিত।
বাংলাদেশী
স্পন্সররা
বড়
এবং
স্বনামধন্য
করপোরেট
ও
ইনস্টিটিউশন—সামিট
গ্রুপ,
গ্রীন
ডেল্টা
ইন্স্যুরেন্স
কোম্পানি
লিমিটেড,
র্যাংগস্
গ্রুপ,
অ্যালায়েন্স
হোল্ডিংস
লিমিটেড
ও
মাসকো
গ্রুপ।
২০১৮
সালে
যাত্রা
করে
এলএএফএল
সুনামের
সঙ্গে
আর্থিক
প্রতিষ্ঠানের
কার্যক্রম
পরিচালনা
করে
আসছে।
কভিড-১৯-এর
মতো
মহামারীর
মধ্যেও
ক্রেডিট
রেটিংয়ের
উল্লম্ফন
ঘটেছে
এবং
সৎ,
অভিজ্ঞ
ও
পরিশ্রমী
কর্মিবাহিনী
তথা
দূরদৃষ্টিসম্পন্ন
নেতৃত্বের
কারণে
প্রতিষ্ঠানটি
উচ্চপ্রবৃদ্ধির
ধারা
অব্যাহত
রেখেছে।
বাংলাদেশ
ব্যাংকের
জুন
২০২২-এর
রিপোর্ট
অনুযায়ী
নন-ব্যাংকিং
আর্থিক
প্রতিষ্ঠানদের
মধ্যে
প্রতিষ্ঠানটির
ঋণ
শ্রেণীকরণের
হার
সর্বনিম্ন,
যা
নন-ব্যাংক
আর্থিক
প্রতিষ্ঠান
খাতের
মধ্যে
একটি
অনন্য
উদাহরণ।
সম্মানিত
গ্রাহকদের
স্বার্থে
প্রতিষ্ঠানটি
প্রতিনিয়ত
নতুন
নতুন
উদ্ভাবনের
মাধ্যমে
সঞ্চয়
পণ্যগুলোর
বৈচিত্র্যময়
সমাহার
ঘটিয়ে
চলেছে।
প্রচলিত
মেয়াদি
আমানত
যেমন
করপোরেট
মেয়াদি
আমানত,
প্রফেশনাল
ডিপোজিট
স্কিম,
সিনিয়র
সিটিজেন
ডিপোসিট
স্কিম,
ডাবল
মানি
সঞ্চয়
স্কিম,
ট্রিপপ
লমানি
সঞ্চয়
স্কিম,
প্রফিট
ফার্স্ট
ডিপোজিট
স্কিম,
নিয়মিত
মেয়াদি
আমানত,
প্রফিট
টেক
হোম
প্ল্যানের
(মাসিক প্রফিট)
পাশাপাশি
ডিজিটাইজেশনের
মাধ্যমে
ব্যাংকবহির্ভূত
বিশাল
জনগোষ্ঠীকে
মেয়াদি
সঞ্চয়
পরিকাঠামোর
মধ্যে
আনার
কাজ
চলছে,
যা
দেশের
আর্থসামাজিক
উন্নয়নে
ব্যাপক
ভূমিকা
পালন
করবে।
বাংলাদেশের
মতো
উদীয়মান
অর্থনীতির
প্রয়োজন
বৃহৎ
অবকাঠামোসহ
আইসিটির
ব্যাপক
উন্নয়ন।
সেই
লক্ষ্যে
এলএএফএল
বড়
বড়
অবকাঠামো
অর্থায়নের
জন্যে
স্বল্প
সুদে
দীর্ঘমেয়াদি
(১০-১৫
বছর)
ঋণের
আয়োজন
করে
এবং
প্রয়োজনীয়
পরামর্শ
দেয়,
যা
দেশের
অর্থনৈতিক
উন্নয়নে
ব্যাপক
অবদান
রাখছে।
এছাড়া
ক্ষুদ্র,
কটেজ
ও
মাঝারি
ব্যবসার
জন্য
বাংলাদেশ
ব্যাংকের
রিফাইন্যান্স
স্কিমের
আওতায়
স্বল্প
সুদে
পুনঅর্থায়ন
করে।
পাশাপাশি
ব্যাংক
অ্যাকাউন্ট
নেই—এ
ধরনের
স্বল্প
আয়ের
খেটে
খাওয়া
মানুষের
জন্যে
বাংলাদেশ
ব্যাংকের
অনুমোদন
নিয়ে
চালু
করা
হয়েছে
জামানতবিহীন
ন্যানো
লোনের
পাইলট
প্রজেক্ট।
কৃত্রিম
বুদ্ধিমত্তার
সাহায্যে
তৈরি
বিশেষ
অ্যাপের
মাধ্যমে
মোবাইল
ফোন
দিয়ে
পেপারলেস
এই
বিশেষ
ঋণ
সুবিধাটি
পাওয়া
যাবে।
একটি
দেশ
তখনই
উন্নতির
শিখরে
পৌঁছায়,
যখন
আর্থিকভাবে
পুরুষদের
পাশাপাশি
নারীরাও
অগ্রাধিকার
পায়।
সেই
লক্ষ্য
বাস্তবায়ন
করতে
এলএএফএল
নিয়ে
এসেছে
কল্যাণী
সঞ্চয়
স্কিম।
এই
স্কিমের
আওতায়
নারীরা
সুদের
হারে
বিশেষ
সুবিধা
পাবেন
এবং
আর্থিকভাবে
নিজেকে
স্বাবলম্বী
করতে
পারবেন।
এছাড়া
ক্ষুদ্র
সঞ্চয়
পণ্যগুলো
নারীদের
পাশাপাশি
সিনিয়র
নাগরিক
এবং
শিশুদের
উজ্জ্বল
ভবিষ্যতের
কথা
বিবেচনা
করে
নির্মিত।
সিনিয়র
সঞ্চয়
স্কিমের
অধীনে
৫০
বছর
ঊর্ধ্ব
নাগরিকরা
চলমান
সুদহার
থেকে
শূন্য
দশমিক
২৫
শতাংশ
সুদ
বেশি
পান।
শুধু
তাই
নয়,
অ্যাকাউন্ট
পরিচালনার
জন্য
একজন
নিবেদিত
অ্যাকাউন্ট
ম্যানেজার
নিয়োজিত
থাকে।
অনলাইনে
চার্জবিহীন
তহবিল
স্থানান্তর
করে
দেয়া
হয়
এবং
প্রয়োজনে
সম্মানিত
গ্রাহকরা
তাদের
এই
সঞ্চয়ের
বিপরীতে
৯০
শতাংশ
পর্যন্ত
ঋণ
নেয়ার
সুযোগ
পাবেন।
শিশুদের
পড়াশোনার
জন্য
তিন,
আট,
১০,
১৫
ও
২০
বছর
মেয়াদি
সঞ্চয়
স্কিম
আছে।
এই
স্কিমের
আওতায়
অভিভাবকরা
তার
শিশুর
জন্য
আকর্ষণীয়
সুদহারে
অর্থ
সঞ্চয়
করতে
পারেন,
যেন
অদূর
ভবিষ্যতে
অন্তত
আর্থিক
কারণে
কারো
শিক্ষায়
বিঘ্ন
না
ঘটে।
যাদের
রক্তের
বিনিময়ে
আজ
এই
দেশ
স্বাধীন,
সেসব
মুক্তিযোদ্ধার
প্রতি
সম্মান
এবং
কৃতজ্ঞতাবোধ
থেকে
আনা
হয়েছে
স্বাধীনতা
সঞ্চয়
স্কিম।
এই
স্কিমের
গ্রাহকরা
চলমান
সুদহারের
থেকে
শূন্য
দশমিক
২৫
শতাংশ
সুদ
বেশি
পাবেন
এবং
কোনো
রকম
প্রসেসিং
ফি
ছাড়াই
অ্যাকাউেন্টর
বিপরীতে
৯০
শতাংশ
পর্যন্ত
ঋণ
পাবেন।
কভিড-১৯-এর
পরবর্তী
সময়ে
জনসাধারণের
মাঝে
স্বাস্থ্য
সচেতনতা
বেড়েছে।
এ
সচেতনতার
সঙ্গী
হিসেবে
সম্প্রতি
আনা
হয়েছে
নতুন
সঞ্চয়
স্কিম
হেল্থ
কার্ড।
এই
স্কিমের
আওতাধীন
সম্মানিত
গ্রাহকরা
তাদের
সঞ্চয়ের
বিপরীতে
হেল্থ
কার্ড
পাবেন।
তিন
ধরনের
হেল্থ
কার্ড
আছে
প্লাটিনাম,
গোল্ড
ও
সিলভার।
গ্রাহকরা
নির্দিষ্ট
সঞ্চয়ের
বিপরীতে
যেকোনো
একটি
হেল্থ
কার্ড
নিতে
পারবেন
এবং
এর
দ্বারা
তারা
ঘরে
বসেই
উপভোগ
করতে
পারবেন
সেমপ্লিং,
চেকআপ
এবং
নানা
রকম
চিকিৎসা
সেবা।
শুধু
তাই
নয়,
দেশের
বাইরে
ডাক্তারের
সাক্ষাতের
পাশাপাশি
ভিসাসংক্রান্ত
সাহায্যও
পেতে
পারেন
এই
হেল্থ
কার্ডের
বিনিময়ে।
এভাবেই
জনগণের
পাশে
থাকার
জন্য
লংকান
অ্যালায়েন্স
ফাইন্যান্স
প্রতীজ্ঞাবদ্ধ।
ইসলামিক ফাইন্যান্স: ইসলামী
শরিয়াহভিত্তিক
সুদমুক্ত
হালাল
জীবন-জীবিকার
স্লোগান
নিয়ে
প্রতিষ্ঠিত
হয়েছে
ইসলামিক
ফাইন্যান্স
অ্যান্ড
ইনভেস্টমেন্ট
লিমিটেড
বা
আইএফআইএল।
এটি
দেশের
প্রথম
নন-ব্যাংকিং
ইসলামী
আর্থিক
প্রতিষ্ঠান
হিসেবে
২৭
ফেব্রুয়ারি
২০০১
সালে
প্রতিষ্ঠিত
হয়।
মূলধনি
যন্ত্রপাতি
অর্থায়ন,
ফ্যাক্টরি
বিল্ডিং,
গাড়ি,
বাড়ি,
বৃহৎ
শিল্প,
সিএমএসএমই,
ব্যবসা
সম্প্রসারণ,
কৃষি
ও
নারী
উদ্যোক্তাদের
নিয়ে
প্রতিষ্ঠানটি
কাজ
করে
চলেছে
দুই
দশক
ধরে।
বর্তমানে
প্রতিষ্ঠানটি
ঢাকা
স্টক
এক্সচেঞ্জ
ও
চট্টগ্রাম
স্টক
এক্সচেঞ্জে
তালিকাভুক্ত।
ডিপোজিটরদের
কথা
মাথায়
রেখে
বিশেষ
কিছু
সুবিধা
দেয়
আইএফআইএল।
প্রতিষ্ঠানটির
মেয়াদি
আমানতের
মধ্যে
রয়েছে
মুদারাবা
মেয়াদি
আমানত,
যার
মেয়াদ
৩,
৬,
১২
মাস
কিংবা
তার
বেশি
হতে
পারে।
রয়েছে
মুদারাবার
মাসিক
মুনাফা
প্রকল্প।
মাসিক
আমানতে
মাস
শেষে
মুনাফা
গ্রাহকের
ব্যাংক
অ্যাকাউন্টে
যুক্ত
হবে।
এছাড়া
নারীদের
জন্য
রয়েছে
মুদারাবা
মাসিক
মুনাফা
মুহসিনাত
ও
স্বাস্থ্যের
বিবেচনায়
রয়েছে
মুদারাবা
আসশিফা।
আইএফআইএলের
স্কিমগুলোর
মধ্যে
রয়েছে
মুদারাবা
আসান
ডিপোজিট
স্কিম,
মুদারাবা
পেনশন
ডিপোজিট
স্কিম,
মুদারাবা
হজ
ডিপোজিট
স্কিম,
মুদারাবা
আতফাল
স্কিম,
মুদারাবা
গৃহ
নির্মাণ
স্কিম,
মুদারাবা
উচ্চশিক্ষা
ও
বিবাহ
স্কিম,
মুদারাবা
ক্যাশ
ওয়াকফ
স্কিম,
মুদারাবা
লাখোপতি/কোটিপতি
ডিপোজিট
স্কিম,
মুদারাবা
মিলিয়নেয়ার
ডিপোজিট
স্কিম,
মুদারাবা
কোটিপতি
ডিপোজিট
স্কিম,
মুদারাবা
দ্বিগুণ
স্কিম,
মুদারাবা
তিন
গুণ
স্কিম,
মুদারাবা
ওমরাহ
ডিপোজিট
স্কিম।
ইউনাইটেড ফাইন্যান্স লিমিটেড: ইউনাইটেড ফাইন্যান্স
লিমিটেড
১৯৮৯
সালে
এশিয়ান
ডেভেলপমেন্ট
ব্যাংক,
কমনওয়েলথ
করপোরেশন,
ডানকান
ব্রাদার্স
(বাংলাদেশ) লিমিটেড,
ক্যামেলিয়া
পিএলসি
(যুক্তরাজ্য), লরি
গ্রুপ
পিএলসি
(যুক্তরাজ্য), অক্টাভিয়াস
স্টিল
এবং
শ
ওয়ালেস
বাংলাদেশ
লিমিটেডের
মতো
স্বনামধন্য
প্রতিষ্ঠানের
হাত
ধরে
বাংলাদেশ
ব্যাংকের
অধীনে
একটি
আর্থিক
প্রতিষ্ঠান
হিসেবে
যাত্রা
করে।
বর্তমানে
এ
কোম্পানি
ডানকান
ব্রাদার্স
(বাংলাদেশ) লিমিটেড,
ক্যামেলিয়া
পিএলসি
(যুক্তরাজ্য), লরি
গ্রুপ
পিএলসি
(যুক্তরাজ্য) এবং
তাদের
সঙ্গে
সংশ্লিষ্ট
প্রতিষ্ঠানগুলো
দ্বারা
পরিচালিত
হচ্ছে,
যারা
১৫০
বছরের
বেশি
সময়
ধরে
বাংলাদেশের
অর্থনৈতিক
উন্নয়নে
অবদান
রেখে
আসছে।
ইউনাইটেড
ফাইন্যান্স
লিমিটেড
৩৩
বছর
ধরে
দেশব্যাপী
২৩টি
শাখার
মাধ্যমে
বাংলাদেশের
৬৪
জেলায়
১৭
হাজারেরও
বেশি
গ্রাহকের
আস্থা
ও
বিশ্বাস
অর্জনের
মাধ্যমে
বিভিন্ন
সেবা
দিয়ে
আসছে।
প্রতিষ্ঠানটি
সময়ের
সঙ্গে
সঙ্গে
গ্রাহক
চাহিদার
সামঞ্জস্য
রেখে
সেবা
নিশ্চিতের
প্রত্যয়
নিয়ে
প্রতিনিয়ত
সেবার
মানোন্নয়ন
ও
সম্প্রসারণের
জন্য
কাজ
করে
চলেছে।
বর্তমানে
ইউনাইটেড
ফাইন্যান্স
লিমিটেড
ব্যক্তি
ও
প্রতিষ্ঠান,
উভয়ের
জন্য
ডিপোজিট
পেনসন
স্কিম
(ডিপিএস), ফিক্সড
ডিপোজিট
(এফডিআর) ও
বীমাকৃত
সঞ্চয়
স্কিমের
আওতায়
বিভিন্ন
ধরনের
সঞ্চয়ের
সুবিধা
প্রদান
করছে।
ডিপিএস
স্কিমের
আওতায়
গ্রাহক
প্রতি
মাসে
আয়ের
একটি
অংশ
সঞ্চয়
করতে
পারেন,
যা
একদিকে
তার
সঞ্চয়ের
প্রবণতাকে
বৃদ্ধি
করে,
অন্যদিকে
মেয়াদপূর্তিতে
এককালীন
বড়
অংকের
অর্থের
জোগান
দেয়।
এমনকি
এই
স্কিমে
বিনিয়োগের
মাধ্যমে
গ্রাহক
আয়কর
রেয়াত
সুবিধাও
পায়।
ইউনাইটেড
ফাইন্যান্স
লিমিটেডের
ডিপিএস
স্কিমের
আওতায়
সাধারণ
ডিপিএস,
ইজি
মিলিওনিয়ার
স্কিম,
মিলিওনিয়ার
প্লাস
স্কিম
ও
বীমাকৃত
শিক্ষা
স্কিম
রয়েছে।
গ্রাহক
তার
চাহিদা
ও
প্রয়োজন
অনুযায়ী
যেকোনো
স্কিমের
আওতায়
সঞ্চয়
করতে
পারেন।
এছাড়া
কোনো
অনাকাঙ্ক্ষিত
ঘটনা
যেন
গ্রাহকের
সঞ্চয়ের
উদ্যোগকে
ব্যাহত
করতে
না
পারে,
সেই
লক্ষ্যে
গ্রাহক
তার
সঞ্চয়
স্কিমে
বিশেষ
বীমা
সুবিধাও
পায়।
অন্যদিকে
ফিক্সড
ডিপোজিট
স্কিমে
সঞ্চয়ের
মাধ্যমে
গ্রাহক
এককালীন
জমাকৃত
অর্থের
ওপর
নিশ্চিত
মুনাফা
লাভ
করতে
পারেন।
এই
স্কিমের
আরো
একটি
বিশেষ
সুবিধা
হলো
গ্রাহক
তার
নিজের
চাহিদামতো
যেকোনো
মেয়াদের
সঞ্চয়
করতে
পারেন।
এছাড়া
জরুরি
প্রয়োজনে
ডিপোজিটের
বিপরীতে
লোনের
সুবিধাও
রয়েছে।
ডিপোজিট
প্রদানের
ক্ষেত্রে
গ্রাহক
তার
সুবিধা
অনুযায়ী
RTGS,
BEFTN, Account Payee Cheque, Pay Order বা
MFS-এর
যেকোনো
একটি
মাধ্যমে
ডিপোজিট
প্রদান
করতে
পারেন।
বাংলাদেশ ফাইন্যান্স: বাংলাদেশ
ফাইন্যান্স
লিমিটেড
আগে
পরিচিত
ছিল
বিডি
ফাইন্যান্স।
১৯৯৯
সালে
প্রতিষ্ঠিত
হয়ে
দীর্ঘ
২৩
বছর
ধরে
দেশের
অর্থনৈতিক
খাতে
অবদান
রেখে
চলেছে
প্রতিষ্ঠানটি।
উচ্চ
ক্রেডিট
রেটিং,
গ্রাহকদের
সঙ্গে
সম্পর্ক,
বিদেশী
বিনিয়োগ,
ইসলামী
উইং
ও
নিম্ন
এনপিএল
রেটের
কারণে
দ্রুত
সময়ে
বেশ
পরিচিতি
অর্জন
করেছে।
দুটি
সহায়ক
প্রতিষ্ঠান
বাংলাদেশ
ফাইন্যান্স
সিকিউরিটিজ
লিমিটেড
ও
বাংলাদেশ
ফাইন্যান্স
ক্যাপিটাল
লিমিটেডকে
সঙ্গে
নিয়ে
এগিয়ে
চলছে
প্রতিষ্ঠানটি।
টার্ম
ডিপোজিট
স্কিমের
অধীনে
মুনাফা
ম্যাচুরিটির
পর
দেয়া
হয়।
স্বয়ংক্রিয়ভাবে
পুনর্নবায়নের
সুবিধা
রয়েছে।
মেয়াদ
হতে
পারে
৩,
৪,
৫,
১২,
২৪,
৬০
মাস
পর্যন্ত।
সর্বনিম্ন
২৫
হাজার
টাকা
আমানতে
যেকোনো
সময়
তাত্ক্ষণিক
৮০
শতাংশ
টাকা
উত্তোলনের
সুবিধা
থাকবে।
কিউমুলেটিভ
ডিপোজিট
স্কিমে
মুনাফার
হার
আরো
বেশি।
এক্ষেত্রে
সর্বনিম্ন
ডিপোজিট
২৫
হাজার
ও
মেয়াদ
২৪,
৩৬,
৪৮,
৬০
মাস
পর্যন্ত।
ম্যাচুরিটির
পর
মুনাফা
দেয়া
হয়।
স্বয়ংক্রিয়ভাবে
পুনর্নবায়ন
ও
তাত্ক্ষণিকভাবে
৮০
শতাংশ
পর্যন্ত
উত্তোলনের
সুবিধা
রয়েছে।
পরবর্তী
ডিপোজিট
স্কিম
হিসেবে
রয়েছে
প্রফিট
আর্নার
স্কিম।
সর্বনিম্ন
ডিপোজিটের
পরিমাণ
৫০
হাজার,
মেয়াদ
১২
থেকে
১২০
মাস
পর্যন্ত
হতে
পারে।
মুনাফা
মাসিক,
ত্রৈমাসিক,
অর্ধবার্ষিক
ও
বার্ষিক
হিসেবে
ওঠানোর
সুবিধা
রয়েছে।
সবিশেষ
প্রফিট
ফার্স্ট
স্কিমের
অধীনে
ডিপোজিট
রাখার
আগেই
মুনাফা
উত্তোলনের
সুবিধা
রয়েছে।
এক্ষেত্রে
সর্বনিম্ন
ডিপোজিট
৫০
হাজার,
মেয়াদ
৩,
৪,
৬,
১২,
২৪
ও
৬০
মাস
পর্যন্ত
হতে
পারে।
মেরিডিয়ান ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড: মেরিডিয়ান ফাইন্যান্স
অ্যান্ড
ইনভেস্টমেন্ট
লিমিটেড
একটি
দ্রুত
অগ্রসরমাণ
আর্থিক
প্রতিষ্ঠান।
প্রতিষ্ঠানটি
২০১৫
সালে
ঢাকায়
কার্যক্রম
শুরু
করে
পর্যায়ক্রমে
গাজীপুর,
বগুড়া
ও
চট্টগ্রামে
সেবা
কার্যক্রম
পরিচালনা
করে
আসছে।
বর্তমানে
প্রতিষ্ঠানটি
স্বল্প
ও
দীর্ঘমেয়াদি
বিভিন্ন
প্রকার
সঞ্চয়
স্কিমসহ
হোম
লোন,
কার
লোন,
এসএমই
লোন,
মহিলা
উদ্যোক্তা
লোন
ও
করপোরেট
লোন
প্রদানের
মাধ্যমে
গ্রাহকসেবা
কার্যক্রম
পরিচালনা
করছে।
সঠিক
গ্রাহক
নির্বাচন
ও
সঠিক
খাতে
বিনিয়োগের
মাধ্যমে
আমানতকারীর
সঞ্চয়ের
সর্বোত্তম
নিরাপত্তা
সুনিশ্চিতকরণে
প্রতিষ্ঠানটি
দৃঢ়
প্রতিজ্ঞ।
প্রতিষ্ঠানের
অভিজ্ঞ,
প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ও
পেশাদার
ম্যানেজমেন্ট
টিম
তাদের
দ্রুত
ও
আন্তরিক
গ্রাহকসেবার
মাধ্যমে
এরই
মধ্যে
আমানতকারী
ও
ঋণগ্রহীতাদের
প্রশংসা
ও
আস্থা
অর্জন
করতে
পেরেছে।
ঝুঁকিমুক্ত
সঞ্চয়
ও
পরিকল্পিত
বিনিয়োগে
নন-ব্যাংকিং
আর্থিক
প্রতিষ্ঠানগুলোর
মধ্যে
মেরিডিয়ান
ফাইন্যান্স
সর্বপ্রথম
বীমা
সুবিধাসংবলিত
ফিক্সড
ডিপোজিট
চালু
করেছে।
সর্বনিম্ন
আমানতের
পরিমাণ
১
লাখ
টাকা
যা
তিন
থেকে
৩৬
মাস
পর্যন্ত
বিভিন্ন
মেয়াদে
পছন্দসই
বিনিয়োগ
করা
যায়।
মেয়াদপূর্তিতে
মুনাফাসহ
নবায়ন
সুবিধা
ছাড়াও
ফিক্সড
ডিপোজিটের
বিপরীতে
তাত্ক্ষণিক
ঋণ
সুবিধা
রয়েছে।
রয়েছে
†ময়াদপূর্তির
পর
গ্রাহকের
অবর্তমা‡ন
তার
মনোনীত
ব্যক্তির
জন্য
পুরো
টাকা
উ‡ত্তাল‡নর
সুবিধা।
এছাড়া
রয়েছে
তিন
†থ‡ক
১০
বছর
পর্যন্ত
বিভিন্ন
†ময়া‡দ
মাসিক
সঞ্চ‡য়র
জন্য
ডি‡পাজিট
†পনশন
সি‹ম।
প্রতি
মা‡সর
আয়
†থ‡ক
নির্দিষ্ট
পরিমাণ
অর্থ
জমার
বিপরী‡ত
নির্দিষ্ট
†ময়া‡দর
পর
মুনাফাসহ
পাওয়া
যায়
বিনি‡য়াগক…ত
অর্থ।
এর
বাই‡র
র‡য়‡ছ
মিলিয়নেয়ার
স্কিম,
মিলিয়নেয়ার
প্লাস
স্কিম,
†মরিডিয়ান
ডাবল
মানি
প্রকল্প
ও
†মরিডিয়ান
ট্রিপল
মানি
প্রকল্প।
শরিয়াহভিত্তিক
অর্থায়নে
আগ্রহী
গ্রাহক‡দর
কথা
বি‡বচনা
ক‡র
†মরিডিয়ান
ফাইন্যান্স
ইসলামিক
উইন্ডোর
আওতায়
চালু
ক‡র‡ছ
মুদারাবা
আমানত
প্রকল্প।
মুদারাবা
মেয়াদি
আমানত
এবং
মাসিক
ও
ˆত্রমাসিক
মুনাফা
হিসাবের
মাধ্যমে
১৮
বছর
বা
তার
†বশি
বয়সী
†যকোনো
বাংলা‡দশী
নাগরিক
শরিয়াহভিত্তিক
আমানত
বা
বিনিয়োগের
সুবিধা
পাবেন।
সর্বনিম্ন
আমানতের
পরিমাণ
৫০
হাজার
টাকা,
যা
তিন
থেকে
৬০
মাস
পর্যন্ত
বিনিয়োগ
করা
যাবে
বাজারের
সঙ্গে
সামঞ্জস্যপূর্ণ
মুনাফার
হারে।
এছাড়া
শরিয়াহর
আওতায়
নানাবিধ
সুবিধা
রয়েছে।
‘সঞ্চয়ে সমৃদ্ধি’ প্রতিপাদ্যে প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন, পেশাদারত্ব আর দক্ষ ব্যবস্থাপনা বজায় রেখে মেরিডিয়ান ফাইন্যান্স আর্থিক খাতের বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।