এপেক্স ট্যানারির ঋণমান ‘ডাবল এ’ ও ‘এসটি-থ্রি’

নিজস্ব প্রতিবেদক

এপেক্স ট্যানারি লিমিটেডের ঋণমান দীর্ঘমেয়াদেডাবল এ ও স্বল্পমেয়াদেএসটি-থ্রি। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত ও গত বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ হালনাগাদ প্রাসঙ্গিক অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রত্যয়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (সিআরআইএসএল)

৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৩৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে এপেক্স ট্যানারি। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ফেয়ার ভ্যালুয়েশন সারপ্লাস বাদ দিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪১ পয়সা। আগের হিসাব বছরে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৫৩ পয়সা। ৩০ জুন শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৬৯ টাকা ২১ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৭২ টাকা ২৪ পয়সা।

এদিকে চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ফেয়ার ভ্যালুয়েশন সারপ্লাস বাদ দিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৫ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৪৮ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৬৯ টাকা ২৮ পয়সা।

২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৪০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় এপেক্স ট্যানারি। চামড়া খাতের তালিকাভুক্ত কোম্পানিটি ২০১৭ হিসাব বছরেও ৪০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বৃহস্পতিবার এপেক্স ট্যানারি শেয়ারের সর্বশেষ দর ছিল ১১১ টাকা। সমাপনী দর ছিল ১১০ টাকা ৮০ পয়সা। গত এক বছরে শেয়ারটির দর ৯৬ টাকা থেকে ১৫১ টাকা ৯০ পয়সার মধ্যে ওঠানামা করেছে।

১৯৮৫ সালে তালিকাভুক্ত এপেক্স ট্যানারির অনুমোদিত মূলধন ৫০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ১৫ কোটি ২০ লাখ টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ৪৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ১ কোটি ৫২ লাখ ৪০ হাজার। এর মধ্যে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের কাছে ৩৬ দশমিক ২ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৮ দশমিক ৭৫ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে বাকি ৩৫ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।

সর্বশেষ নিরীক্ষিত ইপিএস ও বাজারদরের ভিত্তিতে শেয়ারটির মূল্য আয় অনুপাত বা পিই রেশিও ৭৮ দশমিক ৫৮, অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে যা ৭৯ দশমিক ১৪।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন