জিপি অ্যাকসেলারেটরের ষষ্ঠ ব্যাচের কার্যক্রম শুরু

নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশের স্টার্টআপগুলোর জন্য সাড়ে চার মাসব্যাপী গ্রামীণফোন অ্যাকসেলারেটর প্রোগ্রামের (জিপিএ) ষষ্ঠ ব্যাচের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ভবিষ্যতের উদ্যোক্তাদের জন্য ডিজাইন করা এ প্রোগ্রামে সেরা স্টার্টআপ নির্বাচন করে গ্রামীণফোন অ্যাকসেলারেটরের রিসোর্স এবং সুযোগ-সুবিধা ব্যবহারের সুযোগ দিয়ে স্টার্টআপগুলোকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই এ আয়োজনের প্রধান লক্ষ্য।

গ্রামীণফোন অ্যাকসেলারেটর প্রোগ্রামের ষষ্ঠ ব্যাচে অন্তর্ভুক্তির জন্য তিন সপ্তাহে মোট ১১ শতাধিক আবেদন জমা পড়ে। যাচাই-বাছাইয়ের পর নির্বাচিত ৪৫টি দলকে যথাযথ নিয়মানুযায়ী আমন্ত্রণ জানানো হয়। বুট-ক্যাম্পে অংশ নেয়া দলগুলোর মধ্যে ৩৫টিকে পরবর্তী পর্বের জন্য মনোনীত করা হয়। এ পর্যায়ে স্টার্টআপগুলো মুখোমুখি সাক্ষাত্কার এবং পিচ-প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে বিস্তৃত মূল্যায়ন শেষে মোট নয়টি স্টার্টআপ জিপি অ্যাকসেলারেটরের ষষ্ঠ ব্যাচের চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ করে নেয়।

এ আয়োজন সম্পর্কে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে তরুণদের জন্য ১০ লাখ কর্মসংস্থান তৈরি করা হবে। এ স্টার্টআপ কোম্পানিগুলো আমাদের লক্ষ্য অর্জনে অন্যতম সহায়ক হবে। এ তরুণদের জন্য সরকারের সব ধরনের সহায়তা অব্যাহত থাকবে। জিপি অ্যাকসেলারেটরের উদ্ভাবনী প্রজেক্টগুলো দেখে অভিভূত ও উজ্জীবিত হয়েছি।

জিপির এ প্রোগ্রামের শেষ পর্যায়ে স্টার্টআপগুলোর ব্যবসায় সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনে সহায়তা করা হয়। আর্থিক পরিমাপে এ সহায়তার বাজারমূল্য প্রায় ৬৫ লাখ টাকার সমান।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন