২০২১ সালের মধ্যে ফাইভজি চালুর পরিকল্পনা

নিজস্ব প্রতিবেদক

আগামী ২০২১ সালের মধ্যে দেশের সব বিভাগীয় শহরে ফাইভজি চালুর পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। আর ২০২৩ সালের মধ্যে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট- সাবমেরিন কেবল--এর সক্ষমতা অর্জন করবে বাংলাদেশ। গতকাল রাজধানীর আইইবি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ফাইভজিবিষয়ক এক সেমিনারে এসব তথ্য জানানো হয়।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন ডাক টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। এতে উপস্থিত ছিলেন ডাক টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস, বিটিআরসি চেয়ারম্যান মো. জহুরুল হকসহ সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

ফাইভজিকে ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভল্যুশনের মহাসড়ক আখ্যা দিয়ে মোস্তাফা জব্বার বলেন, ফাইভজির সঙ্গে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব যুক্ত। দুটো বিষয় নিয়ে উন্নত দেশগুলো বড় ধরনের পরিবর্তন প্রত্যাশা করছে। আমরা এরই মধ্যে ফাইভজির পরীক্ষা করে ফেলেছি, যাতে দশমিক ১৩ জিবিপিএস গতি পেয়েছিলাম। ফাইভজি চালুর লক্ষ্যে জনগণ ছাড়াও ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে আলোচনা করছি। গাইডলাইন তৈরি করতে হবে সবার মতামত নিয়ে।

২০২৩ সালের প্রথম প্রান্তিকে তৃতীয় সাবমেরিন কেবল চালু হবে বলেও জানান ডাক টেলিযোগাযোগমন্ত্রী তিনি বলেন, ওই বছরের মধ্যেই বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট- উেক্ষপণ সম্ভব হয়ে যাবে। আমি আশা করি, ২০২৩ সালের মধ্যে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-, সাবমেরিন কেবল- ফাইভজির সক্ষমতা অর্জন করা যাবে।

সেমিনারে বিটিআরসি চেয়ারম্যান জহুরুল হক বলেন, ফাইভজি প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে শিক্ষা, যোগাযোগ, চিকিৎসা, শিল্প-পরিবহন, জাতীয় নিরাপত্তার প্রতিটি ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তনের পাশাপাশি এসব ক্ষেত্রে গুণগত মানও বাড়বে। ফাইভজির মাধ্যমে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ক্লাউড, আইওটির মতো উন্নত প্রযুক্তির সামগ্রিক ব্যবহার বিকাশের পথ উন্মোচন করবে। এজন্য বিটিআরসি একটি রোডম্যাপ তৈরি করেছে।

বিটিআরসির মহাপরিচালক (স্পেকট্রাম) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শহীদুল আলম ফাইভজির রোডম্যাপ তুলে ধরেন। রোডম্যাপ অনুযায়ী, ২০২১-২০২৩ সালের মধ্যে ফাইভজি চালু করার লক্ষ্য রয়েছে সরকারের। ২০২১ সালের মধ্যে সব বিভাগীয় শহরে, ২০২২ সালের মধ্যে ৫০ শতাংশ জেলা শহর, ২০২৩ সালের মধ্যে সব জেলা শহর এবং ২০২৬ সালের মধ্যে সব উপজেলা, হাইওয়ে, রেলওয়েতে ফাইভজি

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন