অ্যাকশনএইড বাংলাদেশের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, বছরে জীবাশ্ম জ্বালানি প্রতিষ্ঠান ও বাণিজ্যিক কৃষি খাতে ভর্তুকি দেয়া হচ্ছে ৬৭৭ বিলিয়ন ডলারের বেশি। আর এ ভর্তুকি গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণের মাত্রা বাড়িয়ে তুলছে।
গতকাল রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে সমীক্ষার ফল প্রকাশ করে অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ। সমীক্ষার শিরোনাম ‘হাউ দ্য ফাইন্যান্স ফ্লো’। একই অনুষ্ঠানে জলবায়ু বিপর্যয় প্রতিরোধবিষয়ক ক্যাম্পেইন ‘ফান্ড আওয়ার ফিউচার’ উন্মোচন করা হয়।
সমীক্ষার ফলে বলা হয়েছে, ‘উন্নত দেশগুলো এ ভর্তুকি দানে উৎসাহ দিচ্ছে। বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও জীববৈচিত্র্য ধ্বংসে ভূমিকা রাখছে এমন অনেক ব্যবসা সরকারি পর্যায়ে ভর্তুকি পাচ্ছে। উন্নত দেশগুলো জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়নের মাধ্যমে জলবায়ু সংকট সৃষ্টি করছে।’
বৈশ্বিক দক্ষিণের জনগণের টাকা কীভাবে জলবায়ু ধ্বংসের পেছনে খরচ হচ্ছে এবং এ অর্থ দিয়ে কীভাবে জীবাশ্ম জ্বালানি ও বাণিজ্যিক কৃষি খাতগুলো লাভবান হচ্ছে সেসব চিত্রও উঠে এসেছে সমীক্ষায়।