পাক হানাদার বাহিনীর এ দেশীয় দোসর রাজাকার, আল বদর ও জামায়াত-শিবির
তারা বাংলাদেশে তাণ্ডব চালিয়েছিল। সাম্প্রতিক তাণ্ডব দেখে সে কথাই মনে পড়েছে। পেট্রোল
পাম্পসহ অর্ধশত বাস যেভাবে পোড়ানো হয়েছে। স্বাভাবিক মানুষ কখনোই এভাবে পোড়াতে পারে
না। এটা প্রতিহিংসার চিহ্ন, এতে কোনো সন্দেহ নেই বলে মন্তব্য করেছেন মুক্তিযুদ্ধ
বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
শনিবার (২৭ জুলাই) দুপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় মাদারীপুরে ক্ষতিগ্রস্ত
সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পরিদর্শনকালে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ২০১৩-১৪ সালে শাজাহান খান জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আগুন সন্ত্রাসের
বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। তার নেতৃত্বে শ্রমিক সমাজ, কর্মজীবী, পেশাজীবী, মুক্তিযোদ্ধাসহ
সাধারণ মানুষ যেভাবে রুখে দাঁড়িয়েছিল। তার প্রতিশোধ নিয়েছে এটি যেকোনো লোক দেখলেই বুঝবে।
আর এ প্রতিশোধ কারা নিয়েছে তাদের তদন্ত সাপেক্ষে খুঁজে বের করে অবশ্যই কঠিন শাস্তি
দেয়া হবে।
এ সময় মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য শাজাহান খান, মাদারীপুর সদর উপজেলার
চেয়ারম্যান আসিবুর রহমান খান, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সৈয়দ বাশার, শ্রম বিষয়ক
সম্পাদক খাইরুল হাসান নিটুল, মাদারীপুর চেম্বার্স অব কমার্সের সভাপতি হাফিজুর রহমান
খানসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।