৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ৪৯ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদনের সুপারিশ করেছে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। এর মধ্যে ৪২ শতাংশ নগদ ও বাকি ৭ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। গতকাল অনুষ্ঠিত কোম্পানির পর্ষদ সভায় এ সুপারিশ করা হয়।
সমাপ্ত হিসাব বছরে স্কয়ার ফার্মার
সম্মিলিত শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৬ টাকা ৩ পয়সা। এককভাবে ইপিএস হয়েছে ১৩ টাকা ৩৯ পয়সা। ২০১৮
সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির সম্মিলিত ও একক ইপিএস ছিল যথাক্রমে ১৪
টাকা ৬৯ পয়সা ও ১০ টাকা ৪২ পয়সা। ৩০ জুন সম্মিলিতভাবে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে
৮৬ টাকা ৩ পয়সা, এককভাবে যা ৭৭ টাকা ৭ পয়সা। আগের হিসাব বছর শেষে সম্মিলিত ও একক
এনএভিপিএস ছিল যথাক্রমে ৭৩ টাকা ২৮ পয়সা ও ৫৯ টাকা ১৪ পয়সা।
আগামী ১২ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় ঢাকা
ক্লাবের স্যামসন এইচ চৌধুরী সেন্টারে কোম্পানির ৫৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত
হবে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৯ নভেম্বর।
২০১৮ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক
প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের মোট ৪৩ শতাংশ লভ্যাংশ দেয় স্কয়ার
ফার্মা। এর মধ্যে ৩৬ শতাংশ নগদ ও ৭ শতাংশ ছিল স্টক লভ্যাংশ। তার আগে ২০১৭ হিসাব
বছরে ৩৫ শতাংশ নগদের পাশাপাশি ৭ দশমিক ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানিটির
শেয়ারহোল্ডাররা।