শিশুদের ক্যান্সার বা চাইল্ডহুড ক্যান্সার বলতে ১৮ বছরের কম বয়সীদের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়াকে বোঝায়। ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুদের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশই লিউকেমিয়া বা রক্তের ক্যান্সারে আক্রান্ত।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুযায়ী, প্রতি বছর বিশ্বে অন্তত তিন লাখ শিশু ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। এদের মধ্যে ৭০-৮০ শতাংশ শিশুকেই চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করে তোলা সম্ভব। তবে চিকিৎসা না পেয়ে নিম্ন আয়ের দেশগুলোয় ৯০ ভাগ ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুই মারা যায়।
ব্লাড ক্যান্সার বা অন্যান্য ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসার মাধ্যমে পরিপূর্ণ সুস্থ করে তোলা সম্ভব। শিশুদের শরীরে ক্যান্সারের লক্ষণ প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে এবং নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
লক্ষণ
ফ্যাকাশে চামড়া
ক্লান্ত, দুর্বল বা ঠাণ্ডা বোধ করা
মাথা ঘোরা ও মাথাব্যথা
শ্বাসকষ্ট
ঘন ঘন বা দীর্ঘমেয়াদি জ্বর
সহজে ক্ষত বা রক্তপাত, যেমন নাক থেকে রক্তপাত বা মাড়ি থেকে রক্তপাত
হাড় বা জয়েন্টে ব্যথা
পেট ফুলে যাওয়া
ক্ষুধা ও ওজন কমে যাওয়া
চিকিৎসার ক্ষেত্রে যে ব্যাপারগুলো খেয়াল রাখা উচিত
শিশুর বয়স
শিশুর শারীরিক অবস্থা ও চিকিৎসা ইতিহাস
লিউকেমিয়ার ধরন
রোগটি কোন পর্যায়ে আছে
রোগ থেকে দ্রুত কীভাবে নিরাময় লাভ করা যাবে।