‘এ’ ক্যাটাগরিতে ন্যাশনাল ফিড

নিজস্ব প্রতিবেদক

৩০ জুন সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরের জন্য মোট ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়ায় ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেডের শেয়ারকে বিদ্যমান বি থেকে ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে। রোববার থেকে সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে। আলোচ্য সময়ের জন্য কোম্পানিটি উদ্যোক্তা বাদে অন্য শেয়ারহোল্ডারদের শতাংশ নগদ সব ধরনের শেয়ারহোল্ডারদের শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে।

সমাপ্ত হিসাব বছরে ন্যাশনাল ফিডের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১৫ পয়সা। ৩০ জুন প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ১২ টাকা ৭৬ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ১২ টাকা ৭১ পয়সা।

এদিকে সর্বশেষ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ন্যাশনাল ফিডের এনএভিপিএস হয়েছে ২৭ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৩ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ১৬ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১২ টাকা ৭৬ পয়সা।

সম্প্রতি ঝেনব্যাং ফার্মস (বাংলাদেশ) কোম্পানি লিমিটেডের জন্য পোলট্রি ফিড, ফিশ ফিড ক্যাটল ফিড উৎপাদনের লক্ষ্যে কোম্পানিটির সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে ন্যাশনাল ফিড। চুক্তি অনুযায়ী, ঝেনব্যাংয়ের কাছে কিলোগ্রাম ভিত্তিতে এসব প্রাণী খাদ্য সরবরাহ করবে ন্যাশনাল ফিড। প্রতি বছর মোট উৎপাদনের পরিমাণ হবে হাজার ৬০০ টন। চুক্তিতে অ্যাডভান্স ধরা হয়েছে ৩০ লাখ টাকা। আর চুক্তির মেয়াদ এক বছর, যা প্রতি বছর নবায়ন করা যাবে। ঝেনব্যাং ফার্মস (বাংলাদেশ) কোম্পানি লিমিটেড হলো একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি, যার অবস্থান গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনায়।

এর আগে নিজেদের মেশিন-টু প্রডাকশন লাইনের উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে কিছু যন্ত্রপাতি কেনার সিদ্ধান্ত নেয় ন্যাশনাল ফিড। ক্রয়প্রক্রিয়া শেষ হলে লাইনটির উৎপাদন সক্ষমতা ঘণ্টায় পাঁচ টন থেকে বেড়ে সাত টনে উন্নীত হবে। ফলে কোম্পানিটির মোট উৎপাদন সক্ষমতাও ঘণ্টায় ১৮ টন থেকে বেড়ে ২০ টনে দাঁড়াবে।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন