ভোমরা স্থলবন্দর

চার মাসে পাথর আমদানিতে রাজস্ব বেড়েছে ৩০ শতাংশ

বণিক বার্তা প্রতিনিধি সাতক্ষীরা

 চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে পাথর আমদানিতে রাজস্ব আহরণ বেড়েছে ৩০ শতাংশ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, তুলনামূলক কম আমদানি খরচ সময়, উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং যানজট না থাকায় দেশের বিভিন্ন এলাকার আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো ভোমরা স্থলবন্দর ব্যবহার করে পাথর আমদানি বৃদ্ধি করায় রাজস্ব আহরণ বেড়েছে

ভোমরা শুল্কস্টেশনের রাজস্ব শাখা থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের চার মাসে পাথর আমদানি হয়েছে লাখ ৫৬ হাজার ১৫৪ টন এর মধ্যে জুলাইয়ে লাখ ২২ হাজার ১৫৬, আগস্টে লাখ ৩১ হাজার ৬৬১, সেপ্টেম্বরে লাখ হাজার ২৫৮ অক্টোবরে লাখ ৯৭ হাজার ৭৯ টন পাথর আমদানি হয়েছে; যা থেকে রাজস্ব আহরণ হয়েছে ৩৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকা এর মধ্যে জুলাইয়ে কোটি ৭৯ লাখ, আগস্টে কোটি ৪০ লাখ, সেপ্টেম্বরে ১১ কোটি ৮৬ লাখ অক্টোবরে ১০ কোটি ৫৮ লাখ টাকা

সূত্র আরো জানায়, ২০১৮-১৯ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে পাথর আমদানি করা হয় লাখ ৮৮ হাজার ৪৬২ টন; যা থেকে রাজস্ব আহরণ হয় ২৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা হিসাবে চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১০ কোটি ৩৪ লাখ টাকা বা ৩০ শতাংশ বেশি রাজস্ব আহরণ হয়েছে

ভোমরা স্থলবন্দরে পাথর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মেসার্স রোহিত ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী রামকৃঞ্চ চক্রবর্তী জানান, ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে প্রতিদিন নির্মাণকাজে ব্যবহূত পাথর প্রচুর পরিমাণে আমদানি করা হয় ভারতের ঝাড়খণ্ড থেকে স্থলবন্দর দিয়ে পাথর আমদানি করলে সময় যেমন সাশ্রয় হয়, তেমনি পরিবহন খরচ কিছুটা কম লাগে ফলে দেশের অনেক পাথর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান স্থলবন্দর দিয়ে পাথর আমদানি করতে আগ্রহ দেখাচ্ছে

ভোমরা স্থলবন্দরে সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান নাসিম জানান, ভোমরা স্থলবন্দরে অন্যান্য বন্দরের তুলনায় যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো তাছাড়া যানজট নেই বললেই চলে ফলে শুধু পাথর নয়, সব ধরনের পণ্য আমদানিতে সময় পরিবহন খরচ কম লাগে

তিনি আরো বলেন, ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী কলকাতা থেকে ভোমরা স্থলবন্দরের দূরত্ব অন্য সব স্থলবন্দরের তুলনায় কম জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) যদি পূর্ণাঙ্গ বন্দর হিসেবে সব পণ্য আমদানির অনুমোদন দেয়, তাহলে এখান থেকে সরকার যেমন লাভবান হতো, তেমনি পণ্য আমদানিতেও ব্যবসায়ীদের

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন