নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন নিয়ে ধোঁয়াশায় শিক্ষক শিক্ষার্থী অভিভাবকরা

ফাতেমা-তুজ-জিনিয়া

ছবি: ফাইল /নিজস্ব আলোকচিত্রী

সুনামগঞ্জ জেলার একটি সরকারি স্কুলের বাংলার শিক্ষক মো. আল-আমিন (ছদ্মনাম)। ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পড়ান তিনি। জাতীয় পাঠ্যক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) নির্দেশনার ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়নও তার কাজ। এ সপ্তাহে চালু হওয়া নতুন মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে এখন বেশ বিভ্রান্তিতে রয়েছেন এ শিক্ষক। 

বণিক বার্তাকে মো. আল-আমিন বলেন, ‘বিষয়টি পুরোপুরি বুঝতে পারছি না। বলা হচ্ছে লিখিত অংশে ৬৫ শতাংশ নম্বর থাকবে। কিন্তু আমাদের যে প্রশ্ন দেয়া হয়েছে, সেখানে নম্বর বণ্টন করা নেই। এখন আমি কোন প্রশ্নের পূর্ণমান কত নির্ধারণ করব এবং মূল্যায়নইবা কীভাবে করব? এখানে আমাদের বলা হয়েছে প্রতিটি প্রশ্ন বা কাজের জন্য তিনটি নির্দেশকে মূল্যায়ন করতে। যেমন কোনো প্রশ্ন বা কাজে পারফরম্যান্স একেবারেই খারাপ হলে সেটিকে ‘চেষ্টা’, যেখানে কিছু সঠিক ও কিছু ভুল সেটিকে ‘আংশিক পারদর্শী’ এবং সম্পূর্ণ সঠিকভাবে কাজ শেষ করতে পারা প্রশ্নের উত্তরকে ‘কার্যকরী’ হিসেবে মূল্যায়ন করা হবে। ধরা যাক, ষষ্ঠ শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের প্রশ্নে এক জায়গায় শিক্ষার্থীদের পাঁচটি যতিচিহ্নের সঠিক ব্যবহার দেখাতে বলা হয়েছে। এখন যে শিক্ষার্থী দুটি যতিচিহ্নের সঠিক ব্যবহার দেখাতে পেরেছে আর যে চারটির সঠিক ব্যবহার দেখাতে পেরেছে; দুজনকেই আমি ‘আংশিক পারদর্শী’ হিসেবে সমানভাবে মূল্যায়ন করব কিনা? এসব ক্ষেত্রে নির্দেশকগুলোর সীমা কতটুকু, সেটি সুস্পষ্ট নয়।’

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে এ প্রশ্ন এখন প্রায় সব শিক্ষকের। বিভ্রান্তিতে আছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরাও। 

দেশে ২০২৩ সাল থেকে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণীতে এবং ২০২৪ সাল থেকে অষ্টম ও নবম শ্রেণীতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হয়। শুরুতেই বলা হয়েছিল, নতুন শিক্ষাক্রমে প্রচলিত গ্রেডিং সিস্টেম ও নম্বরের ব্যবস্থা থাকবে না। মূল্যায়ন পদ্ধতি চূড়ান্ত না হওয়ায় বিষয়টি নিয়ে বিভ্রান্তি ছিল দীর্ঘদিন। ২০২২ সালে প্রাথমিকভাবে শিক্ষার্থীদের যে পদ্ধতিতে মূল্যায়ন করা হয়েছিল, সে পদ্ধতিতে সম্পূর্ণ মূল্যায়ন ছিল শিখনফলনির্ভর। পরে মূল্যায়নের খসড়ায় লিখিত পরীক্ষার বিষয়টি সংযুক্ত করা হয়। কিছু সংশোধনের সুপারিশসহ গত সোমবার মূল্যায়ন কাঠামোর অনুমোদন দেয় জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটি। 

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ও এনসিটিবি-সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, এতে লিখিত অংশের জন্য ৬৫ শতাংশ নম্বর এবং কার্যক্রমভিত্তিক অংশে ৩৫ শতাংশ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে। এরই মধ্যে এ মূল্যায়ন পদ্ধতিতে দেশের মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোয় পরীক্ষা গ্রহণ শুরু হয়েছে। বুধবার থেকে তা সারা দেশে একযোগে কার্যকর হয়েছে। 

নতুন পদ্ধতিতে একটি বিষয়ের মূল্যায়নে পরীক্ষা হবে সর্বোচ্চ ৫ ঘণ্টা। এক্ষেত্রে প্রশ্নভিত্তিক মূল্যায়ন হবে তিনটি নির্দেশকে—‘চেষ্টা’, ‘আংশিক’ ও ‘কার্যকরী’। তবে এর নম্বর বণ্টনসহ আনুষঙ্গিক অনেক বিষয় নিয়ে এখনো স্পষ্ট ধারণা নেই শিক্ষকদের। তিনটি নির্দেশকে লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন বা কাজের উত্তর মূল্যায়নের পাশাপাশি তাদের শ্রেণীকক্ষের ধারাবাহিক ও আচরণগত মূল্যায়ন মিলিয়ে ‘নৈপুণ্য’ অ্যাপ থেকে সাত স্কেলে বা গ্রেডে শিক্ষার্থীদের প্রতিটি বিষয়ের সামষ্টিক মূল্যায়ন হবে। এগুলো হলো অনন্য, অর্জনমুখী, অগ্রগামী, সক্রিয়, অনুসন্ধানী, বিকাশমান ও প্রারম্ভিক। এক্ষেত্রে ‘প্রারম্ভিক’ সবচেয়ে নিচের স্তরের নাম এবং যে সবচেয়ে ভালো করবে সে পাবে ‘অনন্য’। 

এ বিষয়ে এনসিটিবির দায়িত্বশীলদের ভাষ্য হলো এটি একটি খসড়া মূল্যায়ন কাঠামো। কিছু জায়গায় ছোট ছোট সংশোধন করে আরেকটি সভায় অবগত করা হবে। শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে ৬৫ শতাংশ লিখিত এবং ৩৫ শতাংশ কার্যক্রমভিত্তিক নম্বর থাকছে। কেউ এসএসসি পরীক্ষায় দুই বিষয়ে অকৃতকার্য হলেও পরের শ্রেণীতে উত্তরণের বিষয়টিও থাকছে।

শিক্ষকরা বলছেন, স্তর ও নম্বরভিত্তিক এ মূল্যায়ন পদ্ধতি তারা এখনো বুঝে উঠতে পারেননি। আবার এ বিষয়ে তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণেরও অভাব রয়েছে। 

বাগেরহাটের শরণখোলা আরকেডিএস মাধ্যমিক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সেলিম হাওলাদার বলেন, ‘নতুন শিক্ষাক্রম বেশ ভালোই। এখানে শিক্ষার্থীদের যেভাবে শেখানো হচ্ছে তাতে একজন শিক্ষার্থীর শুধু নামমাত্র মুখস্থ করলেই হবে না, তাকে বুঝে পড়তে হবে। অন্যথায় সে পরীক্ষায় ভালো করতে পারবে না। তবে মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে কিছুটা ধোঁয়াশা রয়েছে। গত বছর যেভাবে মূল্যায়ন হয়েছে এ বছর তার তুলনায় আলাদা এবং এটিও চূড়ান্ত নয়। এছাড়া শিক্ষকদেরও প্রশিক্ষণের ঘাটতি রয়েছে। ফলে মূল্যায়ন করতে গিয়ে কিছুটা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হচ্ছে।’ 

এদিক থেকে গ্রামাঞ্চলের শিক্ষকদের তুলনামূলক বেশি সমস্যায় পড়তে হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বান্দরবানের থানচির বলীপাড়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আব্দুল গণি বলেন, ‘পরীক্ষার একদিন আগে মূল্যায়ন পদ্ধতি দেয়া হয়েছে। এত স্বল্প সময়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ অত্যন্ত কঠিন বিষয়। বিশেষ করে মফস্বল এলাকায় শিক্ষার্থীদের পদ্ধতিটি বুঝতে বেশ সমস্যা হচ্ছে। নতুন এ পদ্ধতি শিক্ষকরাও ভালোভাবে বুঝতে পারছেন না।’

নতুন পদ্ধতিতে চূড়ান্ত মূল্যায়ন হবে ‘নৈপুণ্য’ অ্যাপে শিক্ষকদের ইনপুটের ভিত্তিতে। এ অ্যাপ ব্যবহার করতে গিয়েও হিমশিম খাওয়ার অভিযোগ তুলছেন শিক্ষকরা। কুড়িগ্রামের দয়াময়ী পাইলট একাডেমির প্রধান শিক্ষক কেএম আনিসুর রহমান বলেন, ‘আমাদের যতটুকু নির্দেশনা দেয়া হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে আমরা ‘চেষ্টা’, ‘আংশিক চেষ্টা’ ও ‘কার্যকরী’— এ তিনটি নির্দেশকের ভিত্তিতে মূল্যায়ন প্রতিবেদনের ইনপুট দেব এবং নৈপুণ্য অ্যাপ সব মূল্যায়ন বিবেচনা করে শিক্ষার্থীকে সাতটি স্কেলে সার্বিক মূল্যায়ন করবে। কিন্তু এ অ্যাপ ব্যবহার করতে গিয়েও জটিলতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে।’

শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকেও অভিযোগ উঠছে, নতুন পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেয়া শুরু করলেও এ নিয়ে শ্রেণীকক্ষে তারা পূর্ণ ধারণা পাননি। এ কারণে প্রশ্নের উত্তর লিখতে গিয়ে হিমশিম খেয়েছেন। পটুয়াখালীর কলাপাড়া সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থী সাবিহা তাবাসসুম (ছদ্মনাম) বলেন, ‘আমাদের ধর্ম বিষয়ে দুটি প্রশ্ন ছিল একই রকম। যেমন একটি প্রশ্নে বলা হয়েছে আমি কী কী ধর্মীয় উৎসব দেখেছি এবং আরেকটি প্রশ্নে বলা হয়েছে আমার বন্ধু কী কী ধর্মীয় উৎসব দেখেছে। দুটি প্রশ্নের উত্তর তো একই। আবার কোন প্রশ্নের উত্তর কতটুকু লিখব, সংক্ষিপ্ত লিখব নাকি বিস্তারিত লিখব কিছুই তো বলা নেই।’ 

একটি স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণীর ষাণ্মাসিক মূল্যায়নের বাংলা প্রশ্নে দেখা গেছে, এতে মোট ছয়টি প্রশ্ন ও তিনটি কাজ রয়েছে। কাজগুলোর মধ্যে দুটি দলীয় এবং একটি একক। প্রশ্নে শিক্ষার্থীদের কাজ কী এবং কাজের বিস্তারিত বিবরণ থাকলেও কোন কাজে কত নম্বর তা উল্লেখ করা নেই। 

নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে ধোঁয়াশায় রয়েছেন অভিভাবকরাও। রংপুর জেলা শহরের বাসিন্দা মো. হাবিবুর রহমান। তার দুই সন্তানের একজন ষষ্ঠ শ্রেণী ও অন্যজন নবম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত। তিনি বলেন, ‘পরীক্ষার আগে সন্তানরা বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে অভিভাবকদের সঙ্গে আলোচনা করে থাকে। কিন্তু আমরা অভিভাবকরাও বিষয়টি বুঝতে পারছি না। আমি এনসিটিবি, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে খুঁজেছি। সেখানেও বিস্তারিত কিছু পাইনি। তাছাড়া অনেক দেশে শিক্ষার্থী কত শতাংশ নম্বর পেয়েছে তার ওপর নির্ভর করে স্কলারশিপ দেয়া হয়। এখন আমি যদি আমার সন্তানকে দেশের বাইরে উচ্চ শিক্ষার জন্য পাঠাতে চাই সেক্ষেত্রে তার গ্রেড মূল্যায়ন কীভাবে হবে?’

মূল্যায়ন পদ্ধতির বারবার পরিবর্তন শিক্ষা ব্যবস্থায় বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করছে বলে মনে করছেন শিক্ষাবিদরা। জাতীয় শিক্ষানীতি প্রণয়ন কমিটির কো-চেয়ারম্যান এবং ঢাকা স্কুল অব ইকোনমিকসের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমেদ বলেন, ‘এ শিক্ষাক্রম যেভাবে তৈরি করা হয়েছে সেটি অত্যন্ত ইতিবাচক এবং এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা প্রকৃতপক্ষেই শিখতে পারবে। তবে মূল্যায়ন পদ্ধতি আরো আগেই চূড়ান্ত করে সেটি নিয়ে কাজ করা উচিত ছিল। অন্যথায় বারবার মূল্যায়ন পদ্ধতির পরিবর্তন বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে এবং সংশ্লিষ্টরা নিরুৎসাহিত হন। এ শিক্ষাক্রম সঠিকভাবে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ অত্যন্ত জরুরি। কারণ শেখানো থেকে মূল্যায়ন সবকিছু শিক্ষকরাই করবেন। তাদেরই যদি প্রশিক্ষণের ঘাটতি ও ধারণার অভাব থাকে তাহলে এর বাস্তবায়ন চ্যালেঞ্জিং হবে।’

এর আগে মাধ্যমিকে গ্রেডিং সিস্টেমে পরিবর্তনের পূর্বে বলা হয়েছিল এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ওপর এ প্লাস পাওয়ার কিংবা শতভাগ নম্বর পাওয়ার চাপ কমবে। তবে বিভিন্ন বিদ্যালয়ের চিত্র বলছে প্রকৃতপক্ষে এ চাপ কমেনি। শিক্ষকরা বলছেন, অভিভাবকরা আগে চাইতেন সন্তান এ প্লাস পাক আর এখন চাইছেন সন্তান অনন্য স্কেল লাভ করুক। 

এ বিষয়ে অভিভাবক সংগঠনের নেতাদের বক্তব্য হলো গ্রেডিং সিস্টেম নয়, কাঙ্ক্ষিত ফল পেতে হলে সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থা ও কর্মবাজারের পরিবর্তন আনতে হবে। অভিভাবক ঐক্য ফোরামের সভাপতি জিয়াউল কবির দুলু বণিক বার্তাকে বলেন, ‘আমাদের দেশে শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ বইবিমুখ। এখন যেভাবে মূল্যায়ন চলছে, সেটি বিবেচনা করলে বলা যায় শিক্ষার্থীদের তাদের শ্রেণী উপযোগী প্রশ্ন করা হচ্ছে না। অনেক সহজ প্রশ্ন করা হচ্ছে। আবার সেই প্রশ্নও আগেই অনলাইনে চলে আসছে। এভাবে চলতে থাকলে শিক্ষার্থীরা পড়ালেখার আগ্রহই হারিয়ে ফেলবে। এছাড়া ৩৫ শতাংশ নম্বর রাখা হয়েছে শিক্ষকদের হাতে। আমাদের বর্তমান সামাজিক প্রেক্ষাপটে এই নিশ্চয়তা কি দেয়া যায় যে সব শিক্ষার্থী তাদের শিখনফলের ভিত্তিতেই মূল্যায়িত হবে? এক্ষেত্রে প্রভাবশালীদের সন্তানরা বাড়তি সুবিধা পাবে না বা শিক্ষকের ব্যক্তিগত আক্রোশের শিকার হবে না? সব মিলিয়ে আমরা আরো স্বচ্ছ মূল্যায়ন পদ্ধতি এবং উন্নতমানের প্রশ্নের ভিত্তিতে মূল্যায়ন চাই।’ 

তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের কর্মবাজার ভালো ফলাফলনির্ভর। আমাদের সামাজিক পরিবেশ এবং কর্মবাজারের জন্যই অভিভাবকরা ভালো ফলাফলের চাপ তৈরি করেন। যতদিন এমন পরিবেশ থাকবে ততদিন অভিভাবকদের অবস্থাও একই রকম থাকবে। ‘অনন্য’ বা ‘এ প্লাস’—যে নামই দেয়া হোক তারা চাইবেন, তাদের সন্তান সবচেয়ে ভালো ফল করুক।’

সার্বিক বিষয়ে জানতে চেয়ে যোগাযোগ করা হলেও এনসিটিবির চেয়ারম্যান (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামানের মন্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।

মাউশির মাধ্যমিক শাখার পরিচালক প্রফেসর সৈয়দ জাফর আলী বণিক বার্তাকে বলেন, ‘এটি নতুন পদ্ধতি। নতুন পদ্ধতি হওয়ায় কিছু ধোঁয়াশা থাকতে পারে। তবে এটি ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যাবে।’

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন