যেসব প্রযুক্তি ও সুবিধার কারণে ইলেকট্রো মার্ট আলাদা

ছবি: মাসফিকুর সোহান

এ দেশের মানুষের সাধ্যের মধ্যে সাশ্রয়ী মূল্যে ভালো মানের পণ্য উপহার দিতে ‘কনকা’ প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। দেশে-বিদেশে চলছে গবেষণা, যোগ হচ্ছে নতুন নতুন টেকনোলজি। সব ইলেকট্রনিক পণ্যেরই আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য থাকে। তেমনই কনকা ফ্রিজেরও অনেকগুলো বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যে বৈশিষ্ট্যগুলো কনকা ফ্রিজকে অন্যদের চেয়ে একটু হলেও আলাদা করেছে। চলুন জেনে নিই সেই বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পর্কে—

অ্যাক্টিভেটেড কার্বন ডিউডোরাইজার: খাবারের গুণগত মান, স্বাদ-গন্ধ সবকিছু ঠিক রাখার জন্য কনকা ফ্রিজে যুক্ত করা হয়েছে অ্যাক্টিভেটেড কার্বন ডিউডোরাইজার, যা ব্যাকটেরিয়াকে ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ পর্যন্ত ডিঅ্যাক্টিভ করে খাবারের গুণগত মান ঠিক রাখে।

ব্লু-জোন অ্যান্ড ভিটামিন ফ্রেশ টেকনোলজি: কনকা ফ্রিজে রয়েছে ব্লু-জোন অ্যান্ড ভিটামিন ফ্রেশ টেকনোলজি, যা ফলমূল ও সবজিজাতীয় খাবারগুলো বাগানের মতোই সতেজ থাকে। দীর্ঘদিন অটুট থাকে ভিটামিন ও মিনারেল।

ওয়াইডেস্ট ও ডিপেস্ট ডিজাইন: কনকা ফ্রিজে ওয়াইডেস্ট ও ডিপেস্ট ডিজাইন করেছে, যার সুবাদে ফ্রিজের ভেতরের জায়গা নিয়ে চিন্তা করার সুযোগ নেই। মাছ, মাংস, সবজি, ফল যেটাই কিনুন, সব বাজার একসঙ্গে স্টোর করা সম্ভব।

হিউমিডিটি কন্ট্রোলার: সবজিগুলো যখন ফ্রিজের সবজি বক্সে রাখা হয়, তখন দুই-তিনদিনের মধ্যেই বেশির ভাগ সবজি নষ্ট হয়ে যায় বা শুকিয়ে যায়। বক্সের সবজিগুলো যাতে দীর্ঘদিন ফ্রেশ থাকে তার জন্য কনকা ফ্রিজে হিউমিডিটি কন্ট্রোলার নামক টেকনোলজি যোগ করা হয়েছে।

ভোল্টেজ নিয়ন্ত্রণ: ইলেকট্রিসিটি ভোল্টেজ আপডাউনের সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য কনকা ফ্রিজে ওয়াইড ভোল্টেজ রেঞ্জ যোগ করা হয়েছে। যাতে ১২৫ থেকে ২৬৫ ভোল্টেজ পর্যন্ত ইলেকট্রিসিটি আপডাউন করলেও আলাদা করে ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজারের কোনো প্রয়োজন নেই।

ডাবল ইলেকট্রিক প্রটেকশন: ইলেকট্রিক ফ্লাকচুয়েশন বা শর্ট সার্কিট রোধে কনকা ফ্রিজে ডাবল ইলেকট্রিক প্রটেকশন টেকনোলজি যুক্ত করা হয়েছে। 

১০০ শতাংশ ফুড গ্রেডেড প্লাস্টিক: কনকা ফ্রিজে ১০০ শতাংশ ফুড গ্রেডেড প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়। খাবারের বৈশিষ্ট্য, গুণাগুণ ও স্বাস্থ্য সুবিধা বা হেলথ বেনিফিট অক্ষুণ্ন রাখতে এ ধরনের প্লাস্টিক ব্যবহৃত হয়। 

অ্যান্টিফাঙ্গাল ডোর গ্যাসকেট: কনকা ফ্রিজে ইউরোপিয়ান স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্টিফাঙ্গাল ডোর গ্যাসকেট সমন্বয় করা হয়েছে, যার কারণে দরজায় কোনো ফাঙ্গাস হবে না। 

ভিটামিন ফ্রেশ টেকনোলজি: একটি বাগানে সবজি যেমন ভিটামিনসমৃদ্ধ ও ফ্রেশ থাকে, কনকার ভিটামিন ফ্রেশ টেকনোলজির মাধ্যমে ফ্রিজের মধ্যেও দীর্ঘদিন পর্যন্ত সবজিগুলো ভিটামিন ফ্রেশ থাকে।

ডোর অ্যালার্ম টেকনোলজি: বাংলাদেশে কনকাই প্রথম ফ্রিজ, যার মধ্যে ডোর অ্যালার্ম টেকনোলজি নিয়ে এসেছে। ৩০ সেকেন্ডের ওপরে ফ্রিজ খোলা থাকলে দরজা থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সচেতনতামূলক অ্যালার্ম দেয়া হবে।

ইনভার্টার টেকনোলজি: বাড়তি বিদ্যুৎ বিলের কথা মাথায় রেখে কনকা ফ্রিজে ইনভার্টার টেকনোলজি যুক্ত করা হয়েছে, যাতে করে ফ্রিজের দীর্ঘস্থায়িত্ব বাড়ে। পাশাপাশি বিদ্যুৎ বিলেরও সাশ্রয় করে। 

স্মার্ট ইনভার্টার টেকনোলজি: দ্রুত ঠাণ্ডা হওয়ার জন্য রয়েছে সর্বাধুনিক ডিইসি সিস্টেম ও ফাইভ-ডি কুলিং সিস্টেম। কনকার সব ফ্রিজ বিএসটিআইয়ের ফাইভ স্টার এনার্জি রেটিংসমৃদ্ধ, যা ৭১ শতাংশ বিদ্যুৎ খরচ কমাতে সহায়ক।

ক্র্যাক প্রতিরোধী প্লাস্টিক: কনকা ফ্রিজের লাইনারে এনভায়রনমেন্টাল স্ট্রেস ক্র্যাকিং রেজিস্ট্যান্সসমৃদ্ধ প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়, যা লাইনারকে ফেটে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। 

নিবেদিত বিক্রয়োত্তর সেবা: ফ্রিজ বিক্রয়ের পর গ্রাহকের ফ্রিজে কোনো সমস্যা দেখা দিলে তা দ্রুত সমাধানের জন্য সারা বাংলাদেশে রয়েছে নিজস্ব সার্ভিস সেন্টার। পাশাপাশি আরো রয়েছে সেন্ট্রাল কল সেন্টার। যার নম্বর ১৬৬৪৯ ডায়াল করে গ্রাহকের অভিযোগ গ্রহণ করা হয়। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সমস্যাটি সমাধানের চেষ্টায় কোম্পানি বদ্ধপরিকর।

কেন কিনবেন ইলেকট্রো মার্টের পণ্য?

১. কনকা, হাইকো ও গ্রী ফ্রিজে কম্প্রেসর ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশের যতদিন ওয়ারেন্টি দেয়া হচ্ছে তাতে তা নিশ্চিত দীর্ঘদিন ব্যবহারের উপযোগী।

২. বর্তমানে দেশে ফ্রিজের বাজার প্রায় ২৫ লক্ষাধিক। গ্রামীণ পর্যায়ে শতভাগ বিদ্যুতায়নের ফলে ইলেকট্রনিকস পণ্যের চাহিদাও দ্রুত বাড়ছে। কনকা, হাইকো ও গ্রী ব্র্যান্ডের ফ্রিজ বর্তমান বাজার চাহিদার ২৫ শতাংশেরও বেশি বিক্রির মাধ্যমে বড় একটা স্থান দখল করে আছে। 

৩. কনকা, হাইকো ও গ্রী ফ্রিজের বিশেষ বৈশিষ্ট্য ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় একে এনে দিয়েছে বাজার খ্যাতি ও বিশেষ সুনাম। 

৪. ইলেকট্রো মার্টের ৭০টিরও বেশি মডেলের ফ্রিজ রয়েছে। এর মধ্যে সর্বনিম্ন ১২ হাজার ৫০০ থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা দামের ফ্রিজ রয়েছে। বর্তমানে রেগুলার একটি অফার চলছে, যেখানে একজন ক্রেতা যদি কর্মজীবী হন অথবা স্টুডেন্ট হন সেক্ষেত্রে তার আইডি কার্ড শো করে ১৪ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট পেতে পারেন। এছাড়া ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে আছে স্ক্র্যাচ কার্ড অফার। এ অফারে একজন কাস্টমার ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত নগদ ডিসকাউন্ট পেতে পারেন। এছাড়া পণ্য কেনার ক্ষেত্রে প্রায় ৩৫টি ব্যাংকের ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ডসহ নগদ এবং মাসিক ৩ থেকে ১৮ মাসের কিস্তিতে বিভিন্ন ধরনের শো-রুম, ডিসপ্লে সেন্টার ও ডিলারদের মাধ্যমে ক্রয় করা যায়। নিজস্ব একটা কিস্তির ব্যবস্থা রয়েছে। ইলেকট্রো মার্ট থেকে পণ্য কিনলে ১২ মাস পর্যন্ত কিস্তি সুবিধা পাওয়া যায়। 

৫. কনকা, হাইকো ও গ্রী ব্র্যান্ড ফ্রিজের কম্প্রেসরের ১০ বছরের রিপ্লেসমেন্ট ওয়ারেন্টি রয়েছে, অন্যান্য যন্ত্রাংশের রয়েছে পাঁচ বছরের ওয়ারেন্টি। তাছাড়া পাঁচ বছরের ফ্রি বিক্রয়োত্তর সেবাও দেয়া হচ্ছে। 

৬. কনকা, হাইকো ও গ্রী ব্র্যান্ডের ফ্রিজে ব্যবহৃত আধুনিক প্রযুক্তি, ডিজিটাল ডিসপ্লে ও ইনভার্টার টেকনোলজির কারণে এসব ফ্রিজ ৭১ শতাংশ পর্যন্ত বিদ্যুৎসাশ্রয়ী। এছাড়া কনকা, হাইকো ও গ্রী ব্র্যান্ডের সব ফ্রিজ বিএসটিআই কর্তৃক অনুমোদিত ও ফাইভ স্টার এনার্জি সেভিংস রেটিংপ্রাপ্ত।

গ্রী এসি

বিশ্বের নাম্বার ওয়ান এয়ারকন্ডিশনার ব্র্যান্ড গ্রী এসি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও পরিবেশবান্ধব। পরিবেশবান্ধব ও জিরো কার্বন নিঃসরণের জন্য বৈশ্বিকভাবে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে গ্রী এসি। একই সঙ্গে গ্রী এসি বিদ্যুৎসাশ্রয়ী। গ্রী এসি বাংলাদেশে সুপারব্র্যান্ডের স্বীকৃতি পেয়েছে। ২৫ বছর ধরে গ্রাহক, শুভানুধ্যায়ী ও ভোক্তাদের অফুরন্ত ভালোবাসা, আস্থা ও নির্ভরতার ফলস্বরূপ গ্রী এসি বাজারে নাম্বার ওয়ান স্থান দখল করে আছে। 

ইলেকট্রো মার্ট গ্রুপের ডিএমডি মো. নুরুল আফছার বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়ত নিত্যনতুন প্রযুক্তি সংযোজন করে গ্রাহক সন্তুষ্টি ও চাহিদা পূরণে সচেষ্ট আছি। দীর্ঘ সময় এসির মধ্যে থাকার কারণে অনেকের স্কিন শুষ্ক হয়ে যায়। এ পরিস্থিতি প্রতিরোধের জন্য গ্রী এসিতে ডিহিউমেডিফিকেশন অপশন সংযোজন হয়েছে। প্রতিটি গ্রী এসির মধ্যে ফিল্টার দেয়া আছে। এ ফিল্টারের কারণে বাতাস দূষিত হয় না, ব্যাকটেরিয়া-ভাইরাস দূর করে। অনেকে অ্যাজমার কারণে এসি ব্যবহার করতে পারে না। এর জন্য গ্রী এসিতে মাল্টিফাংশন ফিচার আছে। গ্রী এসিতে পরিবেশবান্ধব এবং সর্বাধিক নিরাপত্তার আর-৩২ গ্যাস ব্যবহার করা হয়।  গ্রী ব্র্যান্ডের প্রতিটি এসি এমনভাবে ডিজাইন করা যাতে দেশের পরিবেশের সঙ্গে মানানসই এবং সর্বোচ্চ বিদ্যুৎসাশ্রয়ী হয়।’

বিশ্বের প্রথম বুস্ট ইনভার্টার কম্প্রেসার থাকায় গ্রী এসি সর্বাধিক মাত্রায় ৭০ শতাংশ পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে। গ্রী এসি ন্যানো টেকনোলজি জি বুস্ট কম্প্রেসার প্রযুক্তিসমৃদ্ধ। টি-৩ ওয়াকিং কন্ডিশনে এয়ার ফ্লো সর্বনিম্ন ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমাতে পারে, যা আপনাকে দেবে চূড়ান্ত শীতলতা ও আরামদায়ক অবস্থান। মাত্র ৬০ সেকেন্ডে গ্রী এসি ভেতরে ২৭ ডিগ্রি এবং বাইরে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমাতে পারে। এছাড়া গ্রী এসি বাইরের পরিবেশের ৬৮ ডিগ্রি তাপমাত্রায়ও চলতে সক্ষম। ডাবল এয়ার লোউভার প্রযুক্তি ৩৯ ফুট পর্যন্ত দূরত্বে ঘরের প্রতিটি কোণের পরিবেশ শীতল করে দেয়। এছাড়া গ্রী এসিতে আরো আছে সুইং ফাংশনসমৃদ্ধ থ্রি-ডি এয়ার ফ্লো প্রযুক্তি, যা ঘরের চারদিকে বাতাস প্রবাহ করে। সর্বনিম্ন ৩৩ ডেসিবল কম শব্দে চলতে সক্ষম গ্রী এসি ঘরের পরিবেশ শান্ত থাকে। ফায়ার প্রুপ সার্কিটের কারণে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে কোনো বিপদের আশঙ্কা নেই।

গ্রী এসি বাংলাদেশে বুয়েট ও বিএসটিআই কর্তৃক সনদপ্রাপ্ত। ইলেকট্রো মার্ট গ্রুপ গ্রী এসির গ্রাহকদের সারা দেশে ২০০টি সার্ভিস সেন্টারের মাধ্যমে দেশব্যাপী নিরবচ্ছিন্ন সেবা দিচ্ছে।

কনকা অ্যান্ড্রয়েড ভয়েস কন্ট্রোল টেলিভিশন

কনকা টিভি আমদানির মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রথম সাশ্রয়ী মূল্যে রঙিন টিভি বাজারে এনেছিল ইলেকট্রো মার্ট গ্রুপ। কনকা ১৯৮০ সালে চীন-বিদেশী যৌথ উদ্যোগে ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রস্তুতকারক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে বিগত ৪০ বছরে প্রযুক্তি এবং উৎপাদন অভিজ্ঞতায় নিজেকে বিশ্বের শীর্ষ ৫টি টিভি ব্র্যান্ডের তালিকায় স্থান করে নিতে সক্ষম হয়েছে। বিশ্বব্যাপী ১৬০টিরও অধিক দেশের গ্রাহকেরা কনকা অ্যান্ড্রয়েড ভয়েস কন্ট্রোল টেলিভিশনের প্রযুক্তি সুবিধা ভোগ করছে। কনকা বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর দুই কোটিরও অধিক টিভি উৎপাদন ও বাজারজাত করছে। 

কনকা ওয়াশিং মেশিন 

ওয়াশিং মেশিন ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান কনকা বেশ কয়েক দশক ধরে সুনামের সঙ্গে বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যকর, সুবিধাজনক ও মানসম্মত লন্ড্রি এবং কেয়ার সলুশন দিয়ে আসছে। নিজস্ব স্বকীয়তা ও গুণগত মান নিয়ে সারা বিশ্বের ১২০টিরও বেশি দেশের গ্রাহকদের আস্থা অর্জন করে কনকা ওয়াশিং মেশিন দুই দশক আগে ইলেকট্রো মার্ট গ্রুপের হাত ধরে বাংলাদেশে তার বিপণন কার্যক্রম শুরু করে। নগরায়ণ ও কর্মব্যস্ত জীবনে ওয়াশিং মেশিনের ব্যবহার অত্যাবশ্যকীয় হয়ে পড়েছে। স্বল্প সময়ে অধিক পরিমাণ কাপড় কাচা, স্বল্প বিদ্যুৎ খরচে কাপড় পরিষ্কার করা, আকর্ষণীয় ডিজাইন, প্রতিযোগিতামূলক মূল্য, দীর্ঘদিন নির্ঝঞ্ঝাটভাবে ব্যবহারযোগ্য ইত্যাদি বিষয় মাথায় রেখে ইলেকট্রো মার্ট বিভিন্ন টাইপের ওয়াশিং মেশিন যেমন টপ লোডিং, ফ্রন্ট লোডিং, হট অ্যান্ড কোল্ড এবং ইনভার্টার সিস্টেম ওয়াশিং মেশিন বিপণন করে যাচ্ছে। 

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন