আইফোনে অ্যাকশন বাটনের কাজ ও ব্যবহার

বণিক বার্তা ডেস্ক

ছবি : সংগৃহীত

২০০৭ সাল থেকে আইফোন ব্যবহারকারীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ফিচার রিং বা সাইলেন্ট সুইচ। তবে ২০২৩ সাল থেকে আইফোনের দুটি প্রো মডেল, আইফোন১৫ প্রো ও প্রো ম্যাক্সে রিং বা সাইলেন্ট সুইচটির জায়গায় একটি কাস্টমাইজেবল অ্যাকশন বাটন নিয়ে আসে অ্যাপল। এ বছর আইফোন সিক্সটিনের ক্ষেত্রে নন-প্রো মডেলেও বাটনটি যুক্ত করেছে কোম্পানিটি। অ্যাকশন বাটনের ভিন্নতা কী ও এটি কীভাবে ব্যবহার করা যায়, তা জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট মেকইউজব।

ফোনের সাইলেন্ট বা রিং সুইচের কাজ ছাড়াও অ্যাকশন বাটন কাস্টমাইজ করে এর কাজের ধরন পরিবর্তন করা যায়। অ্যাকশন বাটনটি কাস্টমাইজ করতে আইফোনের সেটিংস অ্যাপ খুলে অ্যাকশন বাটন অপশনে ট্যাপ করতে হবে। ১১টি বিভিন্ন অপশন থেকে নিজের পছন্দমতো ফাংশন নির্বাচন করা যাবে যেমন ফ্ল্যাশলাইট, ভয়েস মেমো, মিউজিক, অনুবাদ, ম্যাগনিফায়ার, কন্ট্রোলস, শর্টকাট ও অ্যাকসেসিবিলিটি। এর মধ্যে আরো পাঁচটি অপশন কাস্টমাইজ করা যায়।

‘ডু নট ডিস্টার্ব’ মোড চালু করা, ক্যামেরা অ্যাপ খোলা, ফ্ল্যাশলাইট চালু করা, ভয়েজ মেমো রেকর্ডার, কথোপকথনের অনুবাদ করা, কোনো কিছু জুম করে দেখতে ফোনকে একটি মাইক্রোস্কোপে পরিণত করা ও ক্যালকুলেটর, অ্যালার্ম বা ডার্ক মোডে দ্রুত অ্যাকসেস নেয়াসহ আরো অনেক কাজে ব্যবহার হতে পারে এ অ্যাকশন বাটন। এছাড়া এটি অ্যাপলের ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট সিরির মাধ্যমে চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করার জন্য ও আইফোনে সার্চ সার্কেল ফিচারের একটি শর্টকাট তৈরি করতে সহায়ক।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন