পরমব্রত ও শ্রেয়ার কণ্ঠে ‘শেষের কবিতা’

ফিচার প্রতিবেদক

ছবি: আলিফ রিফাত

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৯ সালে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং গিয়েছিলেন। সেখানে বসেই তিনি অমিত-লাবণ্যকে নিয়ে লিখেছিলেন শেষের কবিতা। উপন্যাসটি নিয়ে দুই বাংলায় বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ হয়েছে। সে ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রেখে বাংলাদেশের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আবৃত্তির পাশাপাশি বনের দীঘি স্টুডিওর কর্ণধার ফওজিয়া জাহানের ফটোশুটের মাধ্যমে উঠে আসবে শেষের কবিতা। এবার অমিত চরিত্রে আছেন কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় ও লাবণ্য চরিত্রে আছেন ডা. শ্রেয়া সেন। 

গত ঈদের আগেই কাজটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করে গেছেন পরমব্রত। যাওয়ার আগে মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলার সময় পরমব্রত বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কটা পেশাদারি নয়, আত্মীয়তার। কারণ আমার মাসি এখানকার নাগরিক। সে সূত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে আমার আত্মিক যোগাযোগ। এর আগে সিনেমায় অভিনয়ের জন্য এসেছিলাম। এবারের কাজটি একেবারেই নতুন ধরনের অভিজ্ঞতা। একটা ফটো স্টোরিতে কাজ করা। ছবির মাধ্যমে গল্প বলার প্রয়াস। মূলত সিরিজ অব ফটোগ্রাফসের মাধ্যমে গল্প বলার চেষ্টা। সে নতুন প্রচেষ্টাটা যারা করেছে, সেই ফওজিয়া ও শ্রেয়ার ভাবনাকে আমি সাধুবাদ জানাই। সব মিলিয়ে খুব চমৎকার একটি কাজ হয়েছে।’ ১৮৬১ সালের ৭ মে কলকাতার জোড়াসাঁকো ঠাকুর বাড়িতে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জন্ম গ্রহণ করেছিলেন। আগামী ৭ মে রবীন্দ্র জয়ন্তীতে চ্যানেল আইয়ে পরমব্রত ও ডা. শ্রেয়ার কণ্ঠে শেষের কবিতা প্রচারে আসবে। এমন একটি উদ্যোগে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়কে পাশে থাকার জন্য আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ফওজিয়া জাহান ও ডা. শ্রেয়া সেন।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন