থার্টি ফার্স্ব নাইট বা ইংরেজি নববর্ষ পালন নির্বিঘ্ন করতে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে ১১টি নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। গতকাল ডিএমপির গণমাধ্যম শাখায় সংবাদ সম্মেলন করে এসব নির্দেশনার বিষয়ে জানান কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম।
নির্দেশনাগুলোর মধ্যে রয়েছে—ঢাকা মহানগরে রাস্তার মোড়, ফ্লাইওভার, রাস্তায়, ভবনের ছাদে এবং প্রকাশ্যে স্থানে কোনো ধরনের জমায়েত, সমাবেশ বা উৎসব করা যাবে না। উন্মুক্ত স্থানে কোনো ধরনের অনুষ্ঠান বা সমবেত হওয়া যাবে না বা নাচ, গান ও কোনো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা যাবে না। কোথাও কোনো ধরনের আতশবাজি বা পটকা ফোটানো যাবে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় সন্ধ্যা ৬টার পর বহিরাগত কোনো ব্যক্তি বা যানবাহন প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের গাড়ি নির্ধারিত সময়ের পর পরিচয়পত্র দিয়ে নীলক্ষেত এবং শাহবাগ ক্রসিং দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে। গুলশান এলাকায় প্রবেশের জন্য কাকলী ক্রসিং ও আমতলী ক্রসিং ব্যবহার করা যাবে। তবে নির্ধারিত সময়ের পর পরিচয়পত্র দেখিয়ে প্রবেশ করতে হবে।
একইভাবে গুলশান, বনানী, বারিধারা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আবাসিক এলাকায় যারা বসবাস করেন না তাদের ওই এলাকায় যাওয়ার ক্ষেত্রে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। রাত ১০টার পর হাতিরঝিল এলাকায় কাউকে অবস্থান করতে দেয়া হবে না। গুলশান, বনানী ও বারিধারা এলাকায় যারা থাকেন তাদের রাত ১০টার মধ্যে স্ব-স্ব এলাকায় প্রত্যাবর্তনের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। সন্ধ্যা ৬টার পর ঢাকা মহানগরীর কোনো বার খোলা রাখা যাবে না এবং ৩১ ডিসেম্বর (আজ) সন্ধ্যা ৬টা থেকে ১ জানুয়ারি ভোর ৬টা পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন আবাসিক হোটেল, রেস্তোরাঁ, জনসমাবেশ ও উৎসবস্থলে সব ধরনের লাইসেন্সকৃত আগ্নেয়াস্ত্র বহন করা যাবে না।
ট্রাফিক পুলিশের নির্দেশনা: গুলশান, বনানী ও বারিধারায় প্রবেশে রাত ১০টা থেকে সব রাস্তা বন্ধ থাকবে। তবে ওই এলাকার নাগরিকদের প্রবেশের জন্য কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ (কাকলী ক্রসিং) ও আমতলী ক্রসিং (মহাখালী) খোলা থাকবে। রাত ১০টা থেকে গুলশান, বনানী ও বারিধারা এলাকায় প্রবেশের ক্ষেত্রে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকা-ফিনিক্স রোড ক্রসিং, বনানী ১১ নং রোড 
