সিঙ্গাপুরে সাবসিডিয়ারি খুলছে সিটি ব্যাংক

নিজস্ব প্রতিবেদক

সিঙ্গাপুরে নতুন একটি সাবসিডিয়ারি কোম্পানি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি দ্য সিটি ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। পাশাপাশি উভয় দেশের নিয়ন্ত্রক সংস্থা থেকে মেজর পেমেন্ট ইনস্টিটিউশন লাইসেন্স নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পর্ষদ। দেশটি থেকে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স আনা হবে কোম্পানিটির প্রাথমিক মূল লক্ষ্য। বাংলাদেশ ব্যাংক দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনিটারি অথরিটি অব সিঙ্গাপুর (এমএএস) থেকে অনুমোদন পাওয়ার পর নতুন কোম্পানি গঠন করবে সিটি ব্যাংক। এজন্য ব্যাংকটি ১২ কোটি টাকার মতো বিনিয়োগ করবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে গতকাল তথ্য জানা গিয়েছে।

সর্বশেষ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি হিসাব বছরের নয় মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) সিটি ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে টাকা ৯৭ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল টাকা ৮৯ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৯০ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল টাকা ৮৯ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১ শেষে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকা ১১ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২২ দশমিক শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে সিটি ব্যাংক। এর মধ্যে ১৭ দশমিক শতাংশ নগদ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। সমাপ্ত হিসাব বছরে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে টাকা ২৯ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল টাকা ৫৯ পয়সা। ২০২০ হিসাব বছরের ৩১ ডিসেম্বর শেষে সমন্বিত এনএভিপিএস হয়েছে ২৯ টাকা পয়সা। আগের হিসাব বছরে যা ছিল ২৪ টাকা ১৪ পয়সা।

২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল সিটি ব্যাংক। ২০১৮ হিসাব বছরে মোট ১১ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল সিটি ব্যাংক। এর মধ্যে শতাংশ নগদ বাকি শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। এছাড়া ২০১৭ হিসাব বছরে ১৯ শতাংশ নগদের পাশাপাশি শতাংশ স্টক লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন