ইরাকের ময়দা আমদানি কমতে পারে ২৮%

প্রকাশ: অক্টোবর ০১, ২০২৪

বণিক বার্তা ডেস্ক

বিশ্বে ময়দার শীর্ষ আমদানিকারক দেশগুলোর একটি ইরাক। তবে  স্থানীয় উৎপাদন বৃদ্ধি ও আমদানিনির্ভরতা কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে দেশটির সরকার। এ কারণে ইন্টারন্যাশনাল গ্রেইন কাউন্সিল (আইজিসি) ইরাকের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য গম আমদানির পূর্বাভাস সংশোধন করেছে। এ সময় দেশটির গম আমদানি কমে গত এক দশকের সর্বনিম্নে নেমে যেতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। খবর ওয়ার্ল্ড-গ্রেইনডটকম।

ইরাক সরকার আমদানি মূল্যের সমান দামে স্থানীয় লাইসেন্সপ্রাপ্ত সরকারি ও বেসরকারি মিলগুলোর জন্য গম বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে। এছাড়া দেশটি আমদানি করা ময়দার ওপর ধাপে ধাপে শুল্কও বাড়াচ্ছে। 

আইজিসি জানায়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ইরাক ১৫ লাখ টন ময়দা আমদানি করতে পারে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এ পরিমাণ ছিল ২১ লাখ টন। এ হিসেবে দেশটির ময়দা আমদানি কমতে পারে ২৮ শতাংশ। 

ইরাক গমের ময়দা প্রধানত তুরস্ক ও ইরান থেকে আমদানি করে থাকে। এছাড়া  জর্ডান ও রাশিয়া থেকেও কিছু পরিমাণে আমদানি করা হয়। 

অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়ার সম্ভাবনায় ইরাকে গম আমদানিও কমতে পারে বলে  জানিয়েছে আইজিসি। সংস্থাটি জানায়, ২০২৪-২৫ মৌসুমে দেশটি ২০ লাখ টন গম আমদানি করতে পারে, এর আগের মৌসুমে যা ছিল ২২ লাখ টন। 

আইজিসি আরো জানায়, ২০২৪-২৫ মৌসুমে ইরাকে গম উৎপাদন হতে পারে ৬৩ লাখ টন। ২০২৩-২৪ মৌসুমে এ পরিমাণ ছিল ৫২ লাখ টন। এছাড়া এ সময় দেশটিতে যবের উৎপাদন আগের মৌসুমের তুলনায় ৬৫ শতাংশ বেড়ে ১৪ লাখ টন হতে পারে। 


সম্পাদক ও প্রকাশক: দেওয়ান হানিফ মাহমুদ

বিডিবিএল ভবন (লেভেল ১৭), ১২ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫

বার্তা ও সম্পাদকীয় বিভাগ: পিএবিএক্স: ৫৫০১৪৩০১-০৬, ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন বিভাগ: ফোন: ৫৫০১৪৩০৮-১৪, ফ্যাক্স: ৫৫০১৪৩১৫