ভিসা ও বিএমইটি ছাড়পত্র থাকা সত্ত্বেও নির্ধারিত সময়ে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রবেশ করতে না পারার
ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী ৭ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে জানানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
আজ রোববার
(৩০জুন) এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি মোস্তফা
জামান ইসলাম ও বিচারপতি এসএম মাসুদ হাসান দোলনের হাইকোর্ট
বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান সচিব, পুলিশের আইজি ও বায়রা
মহাসচিবকে এ নির্দেশ দেয়া হয়। আইনজীবী তানভীর
জানান, গণমাধ্যমের সংবাদ দেখে গত ২ জুন রিট আবেদন
করা হয়। রোববার শুনানি শেষে আদেশ দেন আদালত।
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী, গেল ৩১ মে মালয়েশিয়ায় বিদেশী কর্মী
পাঠানোর শেষ দিন ছিল। উড়োজাহাজের টিকিট সংকটসহ নানা কারণে বাংলাদেশ থেকে শেষ দিনে যেতে
পারেনি প্রায় ১৭ হাজার কর্মী। যাদের বিএমইটির
ইমিগ্রেশন ক্লিয়ারেন্সসহ যাবতীয় কাগজপত্র ও পদ্ধতি সম্পন্ন ছিল। সেদিন কয়েকশ কর্মীকে
বিমানবন্দরেও পাঠানো হয়। এতে সোরগোল পড়ে যায়।
এ বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। এক দফা সময় বাড়ানোর পর ২৪ জুন প্রতিবেদন জমা দেয় তদন্ত কমিটি। তবে তদন্ত প্রতিবেদন সম্পর্কে এখনো আনুষ্ঠানিক কিছু জানায়নি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।