সংগীতে রুনা লায়লার ৬০ বছর

প্রকাশ: জুন ২৬, ২০২৪

ফিচার প্রতিবেদক

উপমহাদেশের কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী রুনা লায়লা। বাংলা গান ও বাংলাদেশের সংগীতকে এগিয়ে নেয়ায় অবদান আছে তার। সংগীতের মাধ্যমে বিশ্বের কাছে দেশকে উপস্থাপন করেছেন তিনি। শুরুটা নাচ দিয়ে হলেও গানেই প্রমাণ করেছেন নিজেকে। একদিন নয়, দীর্ঘ ৬০ বছর পার করেছেন সংগীতকে সঙ্গী করে। দাপুটে বিচরণ তার উপমহাদেশের সংগীতাঙ্গনে। বরেণ্য এ কণ্ঠশিল্পীর ‍ঝুলিতে রয়েছে ১০ হাজারের বেশি গান।

রুনা লায়লার ৬০ বছরে তাকে সম্মান জানিয়েছে চ্যানেল আই। প্রচার করেছে সরাসরি অনুষ্ঠান ‘রুনা লায়লার সংগীত জীবনের ৬০ বছর।’ বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে আনন্দ আলো। সংগীত জীবনের ৬০ বছর উপলক্ষে তিনি বলেন, ‘আপনাদের দোয়া, আশীর্বাদ ও ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা আমাকে এ পর্যন্ত নিয়ে এসেছে। এ ভালোবাসা, আশীর্বাদ, শ্রদ্ধা যেন চিরকাল থাকে আমার সঙ্গে।’

রুনা লায়লাকে নিয়ে বাংলা চলচ্চিত্রের খ্যাতিমান অভিনেতা আলমগীর বলেন, ‘রুনা কাজের ব্যাপারে ভীষণ সিরিয়াস। ৬০ বছর টিকে থাকা এ রকম সিরিয়াস না হলে, এ রকম প্র্যাকটিস না করলে কোনোদিন সম্ভব নয়।’

মাত্র ১২ বছর বয়সে ‘জুগনু’ সিনেমার ‘গুড়িয়া সি মুন্নি মেরি ভাইয়া কি পেয়ারি’ গানটি গাওয়ার মধ্য দিয়ে ১৯৬৪ সালের ২৪ জুন সিনেমার গানে পেশাগতভাবে মনোনিবেশ করেন বাংলাদেশের গর্ব রুনা লায়লা। গানটি লিখেছিলেন তিসনা মেরুতি, কম্পোজ করেছিলেন মানজুর। সে হিসেবেই তিনি পেশাগতভাবে তার সংগীত জীবনে ৬০ বছর পূর্ণ করেছেন। এরপর পাকিস্তানের আরো বহু সিনেমায় রুনা লায়লা প্লেব্যাক করেছেন। যার মধ্যে ‘হাম দোনো’, ‘রিশতা হ্যায় পেয়ার কা’, ‘কমান্ডার’, ‘আন্দালিব’, ‘নসিব আপনা আপনা’, ‘দিল অউর দুনিয়া’, ‘উমরাও জান আদা’, ‘আনমোল’, ‘নাদান’, ‘দিলরুবা’ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এছাড়া আরো বেশকিছু সিনেমায় তিনি প্লেব্যাক করেছেন।


সম্পাদক ও প্রকাশক: দেওয়ান হানিফ মাহমুদ

বিডিবিএল ভবন (লেভেল ১৭), ১২ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫

বার্তা ও সম্পাদকীয় বিভাগ: পিএবিএক্স: ৫৫০১৪৩০১-০৬, ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন বিভাগ: ফোন: ৫৫০১৪৩০৮-১৪, ফ্যাক্স: ৫৫০১৪৩১৫