নিম্নমুখী প্রবণতায় ইন্দোনেশিয়ার পাম অয়েল রফতানি

প্রকাশ: মার্চ ২৯, ২০২৪

বণিক বার্তা ডেস্ক

চলতি বছরের প্রথম দুই মাসে ইন্দোনেশিয়ার পাম অয়েল রফতানি লক্ষণীয় মাত্রায় কমেছে। বিশ্ববাজারে বাড়তি দামের কারণে প্রতিযোগী সক্ষমতা কমেছে পণ্যটির। বর্তমানে আমদানিকারক দেশগুলো কম দামে সয়াবিন ও সূর্যমুখী আমদানিকেই বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে। এ কারণেই ইন্দোনেশিয়ার পাম অয়েল রফতানিতে নিম্নমুখী প্রবণতা তৈরি হয়েছে। খবর দ্য বিজনেস টাইমস।

ইন্দোনেশিয়ার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দেয়া তথ্য বলছে, জানুয়ারিতে দেশটি ১৯ লাখ টন পাম অয়েল রফতানি করেছে। ফেব্রুয়ারিতে ছিল ১০ লাখ টন। গত বছর ও তার আগের বছরের গড় মাসভিত্তিক রফতানির চেয়ে যা অনেক কম। ইন্দোনেশিয়ান পাম অয়েল অ্যাসোসিয়েশন (জিএপিকেআই) জানায়, জানুয়ারিতে দেশটি ৪৬ লাখ ৩০ হাজার টন অপরিশোধিত পাম অয়েল ও কার্নেল অয়েল উৎপাদন করে।

আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বাণিজ্য হয় পাম অয়েল। বিপুল সরবরাহ ও প্রতিদ্বন্দ্বী অন্যান্য তেলের তুলনায় সাশ্রয়ী হওয়ায় ব্যবসায়ীদের কাছে এর কদর বেশি। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে সয়াবিন ও সূর্যমুখী তেলের সরবরাহ বাড়ার পাশাপাশি দাম কমে যাওয়ায় পাম অয়েলের চাহিদা কমছে। পাম অয়েল ক্রেতারা দামের সুবিধা নিতে প্রতিদ্বন্দ্বী এসব তেলের বাজারে ঝুঁকছেন। এতে পণ্যটির মূল্য পুনরুদ্ধার ব্যাহত হবে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা।


সম্পাদক ও প্রকাশক: দেওয়ান হানিফ মাহমুদ

বিডিবিএল ভবন (লেভেল ১৭), ১২ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫

বার্তা ও সম্পাদকীয় বিভাগ: পিএবিএক্স: ৫৫০১৪৩০১-০৬, ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন বিভাগ: ফোন: ৫৫০১৪৩০৮-১৪, ফ্যাক্স: ৫৫০১৪৩১৫