কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজের রয়েছে নানা ধরন

প্রকাশ: জুন ২৬, ২০২৩

কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ বা রক্ত সংবহনতন্ত্রের রোগ শব্দটি দিয়ে হৃৎপিণ্ড ও রক্তনালিকে প্রভাবিত করে এমন সব রোগকে বোঝানো হয়। এর মূলত দুটি ভাগ আছে জন্মগত ও অর্জিত। কিছু কিছু কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ আছে যেগুলো মাতৃগর্ভে থাকার সময়ে তৈরি হয়ে থাকে। যেমন আমরা প্রায়ই শুনি শিশু জন্মের পরে নীল হয়ে যাচ্ছে বা হার্টে ছিদ্র আছে বা হার্টের একটা অংশ ঠিকমতো ডেভেলপ করেনি। এটা হচ্ছে এক ধরনের গ্রুপ। 

এছাড়া অর্জিত হৃদরোগের মধ্যেও আবার কয়েক ধরনের ভাগ রয়েছে। কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর বা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায় করোনারি হৃদরোগ। এতে মূলত হার্ট ও রক্ত সরবরাহের ধমনিগুলো সংকুচিত হয়ে যায়। এ কারণে হার্ট অ্যাটাক হয় ও নানা উপসর্গ দেখা দেয়। 

এছাড়া আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ হলো সেরিব্রোভাসকুলার ডিজিজ। মস্তিষ্কের রক্ত সরবরাহের রক্তনালিগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হলে আমরা রোগীর মধ্যে স্ট্রোক দেখতে পাই। 

এগুলোর বাইরে আরেকটা কমন হার্ট ডিজিজ আছে। হার্টের যে চারটা ভালভ আছে এর মধ্যে দুইটা ভালভ অনেক সময় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আগে আমাদের দেশে দুইটা ভালভ নষ্ট হওয়ার ঘটনা ঘটত বাতজ্বরের কারণে। এখন সেটা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ হয়ে গেছে। এখন যেটা দেখা যাচ্ছে, সেটাকে বলা হয় ডিজেনারেটিভ ভালভ ডিজিজ। মানুষের যখন বয়স বেশি হয়ে যায় তখন ধীরে ধীরে তার ভালভ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এছাড়া হার্টে কিছু টিউমার হয় সেটাও কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজের অন্তর্ভুক্ত।


সম্পাদক ও প্রকাশক: দেওয়ান হানিফ মাহমুদ

বিডিবিএল ভবন (লেভেল ১৭), ১২ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫

বার্তা ও সম্পাদকীয় বিভাগ: পিএবিএক্স: ৫৫০১৪৩০১-০৬, ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন বিভাগ: ফোন: ৫৫০১৪৩০৮-১৪, ফ্যাক্স: ৫৫০১৪৩১৫