সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ বলেছেন, সৃজনশীলতা হচ্ছে একবিংশ শতাব্দীর জ্বালানিস্বরূপ। সৃজনশীল শিল্পের ধারণা তুলনামূলকভাবে নতুন হলেও এ শিল্পের অর্থমূল্য বৈশ্বিক জিডিপির ৩ দশমিক ১ শতাংশ। এতে বিপুলসংখ্যক যুবকের কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা রয়েছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে এ শিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে, যা বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলোয় টেকসই উন্নয়নে সহায়তা করে। সৃজনশীল অর্থনীতি সৃজনশীল পণ্য-পরিষেবা, শিল্প-সংস্কৃতি, ধারণা, বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ এবং প্রযুক্তির বাণিজ্যকে সহজতর করে।
প্রতিমন্ত্রী বৃহস্পতিবার মেক্সিকো সিটিতে তিন দিনব্যাপী ‘ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স অন কালচারাল পলিসিজ অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট-২০২২’ কনফারেন্সের দ্বিতীয় দিনে বিভিন্ন দেশের মন্ত্রীদের অংশগ্রহণে ‘দ্য ফিউচার অব ক্রিয়েটিভ ইকোনমি’ শীর্ষক থিমেটিক সেশনে বক্তব্যকালে এসব কথা বলেন।