পাম অয়েল খাতকে পুনরুজ্জীবিত করতে চায় নাইজেরিয়া

প্রকাশ: অক্টোবর ০৫, ২০২১

বণিক বার্তা ডেস্ক

নাইজেরিয়া একসময় পাম অয়েল উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশ ছিল। বহুমুখী চ্যালেঞ্জের কারণে দেশটি পাম অয়েল আমদানিনির্ভর হয়ে পড়ে। তবে দৃশ্যপটের পরিবর্তন ঘটাতে চায় নাইজেরিয়া সরকার। স্থানীয় চাষী পাম অয়েল শিল্পে বিনিয়োগকারীদের সহায়তার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বড় অংকের ঋণ নিচ্ছে সরকার।

ইদো, অকওয়া ইবুমসহ বিভিন্ন রাজ্যে সড়কের পাশেই দেখা মিলছে হেক্টরের পর হেক্টর জমিতে চাষ হওয়া পাম অয়েল গাছের। মৃতপ্রায় কারখানাগুলো সচল হওয়ার মাধ্যমে খাতে প্রাণ ফিরিয়ে আনছে।

বিশ্বজুড়ে বর্তমানে বনাঞ্চল ধ্বংস করার অভিযোগে তীব্র সমালোচনার শিকার হচ্ছে পাম অয়েল শিল্প। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পাম অয়েল বাগানগুলোতে শ্রমিক নিগ্রহের খবরও দীর্ঘ সময় ধরে আলোচনায় রয়েছে। এসব অভিযোগ সত্ত্বেও পণ্যটির কদর কমেনি, বরং বেড়েছে। রান্না, খাদ্য প্রসাধনী পণ্য উৎপাদনে পণ্যটির বহুল ব্যবহার রয়েছে। পাম অয়েল উৎপাদনে শীর্ষ দেশ ইন্দোনেশিয়া মালয়েশিয়া। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আফ্রিকায়ও পাম অয়েল খাতে প্রসার ঘটছে।

এগ্রিকালচারাল ক্রেডিট স্কিম অন্যান্য প্রোগ্রামের মাধ্যমে নাইজেরিয়া দেশটির চাষী বাগান পরিচালকদের গুণগত মানসম্পন্ন চারা সরবরাহ করছে। পাশাপাশি তৈরি করা হচ্ছে নতুন খামার কারখানা।

নাইজেরিয়া বিশ্বের পঞ্চম শীর্ষ পাম অয়েল উৎপাদক। প্রতি বছর দেশটি প্রায় ২০ লাখ টন পাম অয়েল ব্যবহার করে। এর মধ্যে অর্ধেকই আমদানীকৃত। দেশটিতে প্রতি বছর -১০ লাখ টন পাম অয়েল উৎপাদন হয়।


সম্পাদক ও প্রকাশক: দেওয়ান হানিফ মাহমুদ

বিডিবিএল ভবন (লেভেল ১৭), ১২ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫

বার্তা ও সম্পাদকীয় বিভাগ: পিএবিএক্স: ৫৫০১৪৩০১-০৬, ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন বিভাগ: ফোন: ৫৫০১৪৩০৮-১৪, ফ্যাক্স: ৫৫০১৪৩১৫