আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং

অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধির কারণ নেই

প্রকাশ: সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক

সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিক শেয়ারদর লেনদেন বৃদ্ধির পেছনে অপ্রকাশিত কোনো মূল্যসংবেদনশীল তথ্য নেই পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেডের। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) এক চিঠির জবাবে তথ্য জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের গত ২৯ আগস্ট শেয়ারের সমাপনী দর ছিল ১৫ টাকা ৫০ পয়সা। এর পরই শেয়ারটির দর অস্বাভাবিক হারে বাড়তে শুরু করে। সর্বশেষ গতকাল শেয়ারটির সমাপনী দর ছিল ২১ টাকা ৫০ পয়সা। অন্যদিকে লেনদেনচিত্র বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৯ আগস্ট কোম্পানিটির মোট ৫৭ লাখ ৬৪ হাজার ৪২২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে, ২১ সেপ্টেম্বর যা কোটি লাখ ৪৯ হাজার ৩০০টি দাঁড়ায়। আর সর্বশেষ গতকাল কোম্পানিটির মোট কোটি ৮৩ লাখ ২১ হাজার ৫৫৭টি শেয়ার লেনেদন হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০১৯-২০ হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন তথ্যের পর থেকে কোম্পানিটির কোনো আর্থিক প্রতিবেদন বা মূল্যসংবেদনশীল তথ্য ডিএসইর ওয়েবসাইটে পাওয়া যায় না।

সমাপ্ত ২০১৯-২০ হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৬ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল ২৩ পয়সা। নয় মাসে (জুলাই-মার্চ) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৯ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৬৩ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০২১ শেষে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৬৪ পয়সা।

৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের মোট ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং।

এর মধ্যে শতাংশ নগদ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৭৪ পয়সা, যেখানে আগের হিসাব বছরে ইপিএস ছিল টাকা ৫১ পয়সা (রিস্টেটেড) ৩০ জুন প্রতিষ্ঠানটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৪ টাকা ৫০ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ১৫ টাকা ১৩ পয়সা।


সম্পাদক ও প্রকাশক: দেওয়ান হানিফ মাহমুদ

বিডিবিএল ভবন (লেভেল ১৭), ১২ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫

বার্তা ও সম্পাদকীয় বিভাগ: পিএবিএক্স: ৫৫০১৪৩০১-০৬, ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন বিভাগ: ফোন: ৫৫০১৪৩০৮-১৪, ফ্যাক্স: ৫৫০১৪৩১৫