অস্ট্রেলিয়ায় খাদ্যশস্য উৎপাদন কমার পূর্বাভাস

প্রকাশ: মে ০৫, ২০২১

বণিক বার্তা ডেস্ক

ভয়াবহ খরায় গত বছর অস্ট্রেলিয়ায় খাদ্যশস্য উৎপাদন ব্যাপকভাবে ব্যাহত হয়। খরার প্রভাব কাটিয়ে উঠলেও দেশটির শস্য খাত এখনো প্রবৃদ্ধির ধারায় ফিরতে পারেনি। ফলে ২০২০-২১ বিপণন মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার খাদ্যশস্য উৎপাদন কমে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কমে যেতে পারে রফতানিও। মার্কিন কৃষি বিভাগের (ইউএসডিএ) গ্লোবাল এগ্রিকালচারাল ইনফরমেশন নেটওয়ার্ক (জিএআইন) রিপোর্টে পূর্বাভাস দেয়া হয়। খবর ওয়ার্ল্ড গ্রেইন ডটকম।

ইউএসডিএ জানায়, ২০২০-২১ বিপণন মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ায় রেকর্ড পরিমাণ গম যব আবাদ হয়েছিল। এতে বেড়ে যায় খাদ্যশস্য উৎপাদনের হার। তবে আগামী বিপণন মৌসুমে গম যবসহ সব ধরনের খাদ্যশস্য উৎপাদন কমবে।

ইউএসডিএর পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী বিপণন মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ায় কোটি ৭০ লাখ টন গম উৎপাদন হবে। চলতি বিপণন মৌসুমে শস্যটি উৎপাদনের পরিমাণ ছিল প্রায় কোটি ৩৩ লাখ টন। সে হিসেবে উৎপাদন কমবে দশমিক শতাংশ। তবে এবার গম আবাদকৃত জমির পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে।

এদিকে উৎপাদন কমে যাওয়ায় খাদ্যপণ্য রফতানিও কমতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। ২০২১-২২ বিপণন মৌসুমে রফতানির পরিমাণ ৪০ লাখ টন কমে কোটি ৯০ লাখ টনে নেমে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ইউএসডিএ বলছে, অস্ট্রেলিয়ায় ২০২১-২২ বিপণন মৌসুমে এক কোটি টন যব উৎপাদন হবে। এটি চলতি বিপণন মৌসুমের তুলনায় ৩০ লাখ টন কম। যব উৎপাদনকৃত জমির পরিমাণ ৪৪ লাখ থেকে কমে ৪০ লাখ হেক্টরে নেমে গেছে। আবাদের পরিমাণ কমে যাওয়ায় উৎপাদন কমার পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে।


সম্পাদক ও প্রকাশক: দেওয়ান হানিফ মাহমুদ

বিডিবিএল ভবন (লেভেল ১৭), ১২ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫

বার্তা ও সম্পাদকীয় বিভাগ: পিএবিএক্স: ৫৫০১৪৩০১-০৬, ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন বিভাগ: ফোন: ৫৫০১৪৩০৮-১৪, ফ্যাক্স: ৫৫০১৪৩১৫