উত্তরা ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেডের সার্ভিল্যান্স এনটিটি রেটিং দীর্ঘমেয়াদে ‘ডাবল এ প্লাস’
ও স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-ওয়ান’। ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এ প্রত্যয়ন করেছে ন্যাশনাল ক্রেডিট রেটিংস লিমিটেড (এনসিআর)।
সর্বশেষ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর)
উত্তরা ফাইন্যান্সের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৬৮ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৮ টাকা ৭৩ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১৯ পয়সা, যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৬৮ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ৬৪ টাকা ১৩ পয়সা।
২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ২০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে উত্তরা ফাইন্যান্স। এর মধ্যে ১৫ শতাংশ নগদ ও বাকি ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ৯ টাকা ৪৮ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৮ টাকা ২৭ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৬২ টাকা ৪৫ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৫৫ টাকা।
২০১৮ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল উত্তরা ফাইন্যান্স। ২০১৭ হিসাব বছরে ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি। তার আগে ২০১৬, ২০১৫ ও ২০১৩ হিসাব বছরেও ৩০ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) উত্তরা ফাইন্যান্সের শেয়ার সর্বশেষ ৪৩ টাকা ৬০ পয়সায় হাতবদল হয়েছে। গত এক বছরে শেয়ারটির সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ দর ছিল যথাক্রমে ৩৭ টাকা ৮০ পয়সা ও ৬০ টাকা ৯০ পয়সা।