রহিম টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডের ঋণমান দীর্ঘমেয়াদে ‘এ প্লাস’
ও স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-থ্রি’। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও হালনাগাদ প্রাসঙ্গিক অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রত্যয়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (সিআরআইএসএল)।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরের জন্য ১১ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে রহিম টেক্সটাইল মিলস। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৫ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৫ টাকা ৭৬ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)। ৩০ জুন কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ৩৬ টাকা ৮৫ পয়সা।
এদিকে চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, রহিম টেক্সটাইল মিলসের ইপিএস হয়েছে ৮২ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ৭০ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩৭ টাকা ৬৬ পয়সা।
২০১৯ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ২০ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছিল রহিম টেক্সটাইল মিলস। এর আগের হিসাব বছরের জন্যও একই হারে নগদ ও স্টক লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা।
গতকাল ডিএসইতে রহিম টেক্সটাইল মিলসের শেয়ারের সর্বশেষ ও সমাপনী দর ছিল ২২৭ টাকা ৭০ পয়সা। এদিন শেয়ারটির দর ২২৭ টাকা ৭০ পয়সা থেকে ২৩০ টাকার মধ্যে ওঠানামা করে। গত এক বছরে শেয়ারটির সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ দর ছিল যথাক্রমে ১৯৬ টাকা ৯০ পয়সা ও ১৮০ টাকা ১০ পয়সা।
১৯৮৮ সালে পুঁজিবাজারে আসা রহিম টেক্সটাইল মিলসের অনুমোদিত মূলধন ৫০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ৯ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ২৫ কোটি ৪০ টাকা। কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ৯৪ লাখ ৫৯ হাজার ৬৮৩। এর মধ্যে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের কাছে ৭০ দশমিক ৯৪ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪ দশমিক ৫৯ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে বাকি ২৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ রয়েছে।