মধুর বড় বাজার হবে জাপান: কৃষিমন্ত্রী

প্রকাশ: ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদক

কৃষিমন্ত্রী . মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, কৃষির আধুনিকায়ন বাণিজ্যিকীকরণে মধু একটি নতুন সংযোজন, যা আমাদের রফতানি বহুমুখীকরণে সহযোগিতা করবে। একসময় মধু সীমিত আকারে উৎপাদন হলেও এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে মধু উৎপাদন শুরু হয়েছে। মধুর বড় বাজার হবে জাপান। দেশটি থেকে এরই মধ্যে ৪০০ টনের অর্ডার পাওয়া গেছে।

গতকাল সোমবার রাজধানীর ফার্মগেটে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) চত্বরে তিন দিনব্যাপী জাতীয় মৌ মেলা-২০২০-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। মেলা উপলক্ষে বিএআরসি অডিটোরিয়ামে পুষ্টি নিরাপত্তা অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য মৌচাষ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। চতুর্থবারের মতো মেলার আয়োজন করেছে কৃষি মন্ত্রণালয়। এবারের মেলায় সরকারি ছয়টি বেসরকারি ৬৮টি প্রতিষ্ঠানের ৭৪টি স্টল স্থান পায়। সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সর্বসাধারণের জন্য মেলা উন্মুক্ত থাকবে। মেলা চলবে ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, কৃষিক্ষেত্রে আমাদের অসাধারণ সাফল্য অর্জিত হয়েছে। যদি আমরা গ্যারান্টি দিতে পারি, আমাদের মধুর মধ্যে দোষনীয় কিছু নেই, স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর না এবং আধুনিক উপায়ে এটা উৎপাদন করা হয়েছে, তাহলে বিদেশে রফতানি করা যাবে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক . মো. আবদুল মুঈদের সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামান বিএআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান . শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিকল্পনা মূল্যায়ন উইংয়ের সাবেক পরিচালক . সৈয়দ নূরুল আলম। স্বাগত বক্তব্য দেন ডিএইর হর্টিকালচার উইংয়ের পরিচালক মো. কবির হোসেন।


সম্পাদক ও প্রকাশক: দেওয়ান হানিফ মাহমুদ

বিডিবিএল ভবন (লেভেল ১৭), ১২ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫

বার্তা ও সম্পাদকীয় বিভাগ: পিএবিএক্স: ৫৫০১৪৩০১-০৬, ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন বিভাগ: ফোন: ৫৫০১৪৩০৮-১৪, ফ্যাক্স: ৫৫০১৪৩১৫