চলতি বছর বেশ উষ্ণ সময় পার করেছে বৈশ্বিক শেয়ারবাজারগুলো। জার্মানির ডয়েচে ব্যাংকের হিসাব অনুসারে, ২০১৯ সালে মোট ইকুইটি মূল্যে ১৭ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি যোগ করেছে বাজারগুলো।
ডয়েচে ব্যাংকের একটি চার্ট অনুসারে, চলতি বছরের শুরুতে বৈশ্বিক ইকুইটির মোট মূল্য ৭০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও কম ছিল। কিন্তু এ মুহূর্তে বৈশ্বিক ইকুইটির মূল্য ৮৫ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। মূলত বিশ্বব্যাপী কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর মুদ্রানীতি শিথিলের পদক্ষেপ ও রাজনৈতিক অগ্রগতি ইকুইটি ফুলে-ফেঁপে উঠতে সহায়তা করেছে।
চলতি বছর কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর শিথিল মুদ্রানীতি বাজারগুলোকে চাঙ্গা করেছে। ২০১৯ সালে তিন দফা সুদহার কমিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ (ফেড), এমনকি
ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকও (ইসিবি) ঋণাত্মক সুদহার আরো কমিয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় ও যুক্তরাজ্যের ব্রেক্সিট ভোটের কারণে সাম্প্রতিক বছরগুলোয় বৈশ্বিক বাণিজ্য পূর্বাভাস অস্থিতিশীল হয়ে আছে। কিন্তু চলতি বছর এ ঘোলাটে পরিস্থিতিও অনেকটা পরিষ্কার হয়ে উঠতে দেখা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেত্রে হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভস ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন উত্তর আমেরিকান বাণিজ্য চুক্তি অনুমোদন করেছে। এছাড়া এরই মধ্যে চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির ‘ফেজ ওয়ানে’ পৌঁছেছে। সূত্র: সিএনবিসি