২১ বছরে পদার্পণকে কেন্দ্র করে গুগল সম্পর্কে ২১টি চমকপ্রদ তথ্য নিয়ে আয়োজনের আজ প্রথম পর্ব—
অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি, বিশ্বের সবচেয়ে বেশি দেখা ওয়েবসাইট হলো গুগল। এমনকি মাইক্রোসফট নিয়ন্ত্রিত ‘বিং’ ওয়েব সার্চ ইঞ্জিনেও গুগল বিষয়ে সবচেয়ে বেশি অনুসন্ধান করা হয়। গত ২০ বছরে নতুন অনেক সার্চ ইঞ্জিন কার্যক্রম শুরু করেছে। কিন্তু কোনো সার্চ ইঞ্জিনই জনপ্রিয়তার বিচারে গুগলকে টপকাতে পারেনি।
গুগলের পথচলা শুরু হয়েছিল দুই কলেজ বন্ধুর হাত ধরে। এরা হলেন ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিন। শুরুতে তারা একটি ওয়েবসাইট উন্নয়ন করতে চেয়েছিলেন, যা বিভিন্ন ওয়েব পেজের র্যাংকিং করবে। তবে ক্রমে পূর্ণাঙ্গ সার্চ ইঞ্জিন হয়ে ওঠে গুগল এবং এখন বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন জিনিস ও বিষয়ে খুঁজতে সবচেয়ে বেশি গুগল ব্যবহূত হচ্ছে।
গুগল নামটি ভুল করে গাণিতিক হিসাবের ‘গোগোল’ শব্দ থেকে এসেছে। এর অর্থ হলো, ১-এর পর ১০০টি শূন্য। গুগলের নাম নিয়ে অনেক গল্প প্রচলিত আছে। একজন প্রকৌশলী বা ছাত্র আসল নামের বদলে এ ভুল বানান লিখেছিলেন। সে ভুল নামই পুরো দুনিয়ায় ব্যাপক পরিচিতি পায় এবং পরের ইতিহাস বর্তমান প্রজন্মের কাছে স্পষ্ট। এখন ইন্টারনেট বিশ্বের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে গুগল।
বিশেষ দিন কিংবা বিখ্যাত ব্যক্তিদের জন্ম ও প্রয়াণ দিবসে গুগলের হোম পেজে বিশেষভাবে নকশা করা শিল্পকর্ম বা চিত্র প্রদর্শিত হয়। ১৯৯৮ সালে ‘বার্নিং ম্যান ফেস্টিভ্যাল’ উদযাপনে গিয়ে গুগলের দুই প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিন প্রথম গুগল ডুডলের ধারণা পেয়েছিলেন। ওই সময় গুগল হোম পেজে বড় ধরনের পরিবর্তন আনা হয়েছিল। তখন থেকে ডুডল গুগলের একটি ঐতিহ্যে পরিণত হয়।
গুগলের প্রথম ভিডিও ডুডল ছিল জন লেননের ৭০তম জন্মদিন উপলক্ষে। এটি গুগলের স্মরণীয় ডুডলগুলোর
অন্যতম একটি।
লগোর তৈরি গুগলের প্রথম সার্ভার একটি কাস্টম কেসে স্টোর করা হয়েছিল।
ক্যালিফোর্নিয়ার সিলিকন ভ্যালিতে অবস্থিত গুগলের প্রধান কার্যালয় ‘গুগলপ্লেক্স