অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার প্রদানের সুবর্ণজয়ন্তীতে দারিদ্র্য বিমোচন পাঠ ও গবেষণায় পুরস্কৃত হলেন একসঙ্গে তিনজন: বাঙালি অভিজিৎ বিনায়ক ব্যানার্জি, ফরাসি নারী এস্তার দুফলো এবং মার্কিনি মাইকেল রবার্ট ক্রেমার। অভিজিৎ ও এস্তার গবেষণায় ও সংসারে জুটি, দুজনই ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির, ক্রেমার হার্ভার্ডের। অভিজিৎ ও এস্তারের গবেষণা প্রতিষ্ঠানের নাম আবদুল লতিফ জামিল পভার্টি অ্যাকশন ল্যাব।
দুনিয়ার দারিদ্র্য
লাঘবে
পরীক্ষামূলক
পদ্ধতি
ব্যবহারের
জন্য
তিনজন
নোবেল
পুরস্কার
পেয়েছেন।
তাদের
উদ্ভাবিত
পরীক্ষামূলক
অ্যাকশন
রিসার্চ
পদ্ধতিই
এখন
উন্নয়ন
অর্থনীতির
দারিদ্র্য
গবেষণায়
কর্তৃত্ব
করে
যাচ্ছে।
বিমূর্ত অর্থনৈতিক
তত্ত্বই
নোবেল
পুরস্কার
এনে
দেয়—এ
ধারণা
ভেঙে
দিল
অভিজিৎ-এস্তার-মাইকেলের
গবেষণা।
তাদের
কাজটা
প্রয়োগিক।
এ নিবন্ধ
অভিজিৎ
ব্যানার্জিকে
নিয়ে।
এতে
অর্থনীতির
বাইরের
অভিজিৎকেও
চেনা
যাবে।
তার
অনেক
ব্যবস্থাপত্র
বাংলাদেশের
জন্য
প্রযোজ্য।
মা ভেবেছেন অভিজিৎ নোবেল
পাবে পাঁচ
বছর পর
অভিজিৎ ব্যানার্জির
মা
নির্মলা
ব্যানার্জি
নিজেও
জীবন
কাটিয়েছেন
অর্থনীতি
নিয়ে।
অর্থনীতি
নিয়ে
গবেষণা
ও
অধ্যাপনা।
প্রায়োগিক
অর্থনীতির
দারিদ্র্য
বিমোচন
কর্মকাণ্ড
নিয়ে
ছেলের
(এবং বউমা
এস্তার
দুফলো)
কাজটা
অবশ্যই
গুরুত্বপূর্ণ
মনে
করেন।
তবে
তিনি
বরং
অপেক্ষা
করছিলেন
এই
জোড়ের
পরবর্তী
বইটার
জন্য।
নোবেল
তাকে
খুশি
এবং
গবিত
করেছে,
কিন্তু
তিনি
ধরে
নিয়েছিলেন
আরো
বছর
পাঁচেক
পর
ব্যাপারটা
ঘটবে
(হয়তো তিনি
এটাই
বলতে
চেয়েছেন,
পৃথিবীতে
এখনো
অনেক
বয়স্ক
ও
বড়
অর্থনীতিবিদ
নোবেল
পাননি,
তাদের
কয়েকজন
অন্তত
পেয়ে
নিক,
তারপর
অভিজিেদর
পালা
আসবে।
তাছাড়া
ভারতেই
তো
নোবেলের
দাবিদার
তিন-চারজন
অর্থনীতিবিদ
রয়েছেন,
তাদের
শীর্ষে
জগদীশ
নটওয়ারল
ভগবতী,
বয়স
এখন
৮৫
বছর;
স্যার
পার্থসারথী
দাশগুপ্ত,
তার
বয়স
৭৬
বছর;
তার
আবার
জন্ম
ঢাকাতেই)।
নির্মলা ব্যানার্জি
আনন্দবাজার
পত্রিকাকে
বলেন,
ভারতে
পাবলিক
ফিন্যান্স
ও
বাজেট
পলিসি
নিয়ে
তেমন
কাজ
হয়নি।
আর
ছেলেকে
বলেছেন,
(দারিদ্র্য বিমোচনে)
কাজের
একটি
বড়
ক্ষেত্র
কৃষি,
কারণ
সবচেয়ে
বেশিসংখ্যক
মানুষ
কৃষিনির্ভর।
ছেলে অভিজিতের
জন্য
মাকে
স্কুলে
ডাকিয়ে
নিয়ে
ছেলের
অংকের
টিচার
দীপালি
সেনগুপ্ত
বলেছেন,
ছেলের
হাতের
লেখার
দিকে
মনোযোগ
দিন,
ভালো
ছাত্র
কিন্তু
হাতের
লেখা
বাজে।
বন্ধুর ছেলের
নোবেল প্রাপ্তি
অর্থনীতির নোবেল বিজয়ী অমর্ত্য সেনের বন্ধু