নাকের পলিপাসের সমস্যা থাকলে আক্রান্ত ব্যক্তিকে কিছু দিকে সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার হয়। যেন এ-সংক্রান্ত জটিলতাগুলো না বাড়ে।
অ্যালার্জি ও অ্যাজমাকে নিয়ন্ত্রণ করা: অ্যালার্জি ও অ্যাজমার লক্ষণ থাকলে অবশ্যই তা নিয়ন্ত্রণ করা লাগবে। এ ধরনের সমস্যাগুলো নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে। প্রয়োজনে ওষুধ পরিবর্তন করতে হবে।
হাত জীবাণুমুক্ত রাখা: হাত সবসময় জীবাণুমুক্ত রাখতে হবে। যাতে হাতে ভাইরাস বা ব্যাক্টেরিয়ার জীবাণু না থাকে। কারণ প্রায়ই আমরা হাত দিয়ে নাক ধরি, যার কারণে নাকে জীবাণু সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। যার কারণে নাসাপথ অথবা সাইনাস বাধাগ্রস্ত হতে পারে।
তামাক, ধূমপান পরিহার: নাককে ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন জিনিস যেমন তামাক ধূমপান, ধুলো, রাসায়নিক ধোঁয়া নাকের জন্য ক্ষতিকর। এজন্য বাইরে যাওয়ার সময় নিয়মিত মাস্ক ব্যবহার করা উচিত।
নাকের স্প্রে ব্যবহার করা: নাসাপথকে পরিষ্কার করার জন্য লবণ পানির স্প্রে অথবা ন্যাসাল ওয়াশ ঘন ঘন ব্যবহার করা উচিত। এটি নাক পরিষ্কার রাখে। নাকের ভেতরে বাধা সৃষ্টি করে এমন পদার্থ পরিষ্কার করে।
বাড়িকে উষ্ণ ও আর্দ্র রাখা: ঘরে হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করা। যাতে রুম উষ্ণ থাকে। এতে শ্বাসনালি আর্দ্র থাকবে। এটি সাইনাসের ঝুঁকিও কমায়। প্রদাহ ও ব্লকেজকে অপসারণ করে। হিউমিডিফায়ার নিয়মিত পরিষ্কার রাখা লাগবে। তা না হলে সেখানে ব্যাকটেরিয়া ও জীবাণুর আক্রমণ হতে পারে।