একাদশ বিপিএলের টাইটেল স্পন্সর ডাচ্-বাংলা ব্যাংক

বুধবার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে ১১তম বিপিএলের লোগো উন্মোচন করা হয়। ১১তম বিপিএল আসরের নাম ‘ডাচ্-বাংলা ব্যাংক বিপিএল টি-টুয়েন্টি, পাওয়ার্ড বাই রকেট, কো-স্পন্সর নেক্সাসপে’।

ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশ ক্রিকেটের সম্পর্ক বেশ পুরোনো। ২০০০ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অভিষেক টেস্ট আয়োজিত হয়েছিল ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের পৃষ্ঠপোষকতায়। এছাড়া দীর্ঘসময় ধরে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের হোম সিরিজের টাইটেল স্পন্সর ছিল ডাচ্-বাংলা ব্যাংক। এবারই প্রথম বিপিএল আয়োজনে সম্পৃক্ত হলো ডাচ্-বাংলা ব্যাংক।

আসন্ন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল-২০২৫) প্রধান স্পন্সর হলো ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, সঙ্গে পাওয়ার্ড বাই ও কো-স্পন্সর হিসেবে থাকছে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকেরই দুটি গ্রাহকপ্রিয় সেবা মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস রকেট ও ই-ওয়ালেট নেক্সাসপে অ্যাপ।

বুধবার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময় ১১তম বিপিএলের লোগো উন্মোচন করা হয়। ১১তম বিপিএল আসরের নাম ‘ডাচ্-বাংলা ব্যাংক বিপিএল টি-টুয়েন্টি, পাওয়ার্ড বাই রকেট, কো-স্পন্সর নেক্সাসপে’।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক ও বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য সচিব নাজমুল আবেদিন ফাহিম, টাইটেল স্পন্সর ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কাশেম মো. শিরিন ও বিপিএলের টাইটেল ও গ্রাউন্ড ব্র্যান্ডিং রাইটস্ হোল্ডার ইমপ্রেস-মাত্রার পক্ষে জনপ্রিয় অভিনেতা ও নির্মাতা আফজাল হোসেন।

ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশ ক্রিকেটের সম্পর্ক বেশ পুরোনো। ২০০০ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অভিষেক টেস্ট আয়োজিত হয়েছিল ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের পৃষ্ঠপোষকতায়। এছাড়া দীর্ঘসময় ধরে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের হোম সিরিজের টাইটেল স্পন্সর ছিল ডাচ্-বাংলা ব্যাংক। এবারই প্রথম বিপিএল আয়োজনে সম্পৃক্ত হলো ডাচ্-বাংলা ব্যাংক।

নাজমুল আবেদিন ফাহিম ডাচ্-বাংলা ব্যাংককে বিপিএলে পৃষ্ঠপোষকতা করার জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি জানান, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুসের আগ্রহ ও পরিকল্পনায় ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াসহ সরকারের আরো ৯টি মন্ত্রণালয় ও অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের নিবিড় অংশগ্রহণ ও সহযোগিতায় বিপিএল আয়োজন করা হবে। বিপিএল যেহেতু তারুণ্যের আয়োজন তাই এই আসরে জুলাই বিপ্লবে তারুণ্যের বিজয়ের ছোঁয়ায় বর্ণিল হবে পুরো টুর্নামেন্ট।

ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিসিবি ও বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলকে ধন্যবাদ জানিয়ে দেশের ক্রিকেট উন্নয়নে তাদের সম্পৃক্ততা আরো জোরদারের পাশাপাশি মজবুত ব্যাংকিং ভিত্তি নিয়ে যেমন দেশ ও মানুষের অর্থনৈতিক নিশ্চয়তায় কাজ করছে তেমন দেশের ক্রিকেটের ভিত্তি মজবুত করতেও তাদের কাজ চলমান থাকবে এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

১১তম বিপিএল শুরু হবে ৩০ ডিসেম্বর, শেষ হবে ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। খেলা হবে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটে। এবার অংশ নেবে ৭টি দল। খেলা সরাসরি দেখা যাবে টি স্পোর্টস, গাজী টিভি, টিস্পোর্টস অ্যাপ ও র‍্যাবিট হোল অ্যাপে।

আরও