বিশ্বের সর্ববৃহৎ সৈকত কক্সবাজারের ইনানী ‘লাক্সারি রিসোর্ট সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্প্যা। রিসোর্টে ঢুকতে ঢুকতে এর জৌলুশ আপনার প্রাণ ভরিয়ে দেবে। প্রায় ৫০ বিঘা বিস্তৃত জায়গায় গড়ে তোলা হয়েছে এ রিসোর্ট। এর চমত্কার এক্সটেরিয়র অলংকৃত হয়েছে বাগান ও পানির সুষম বিন্যাসে। রিসোর্টের ঠিক সামনে বিচ। যেখানে দেখা মিলবে সামুদ্রিক কোরালের। হোটেলে এসে আপনি ঘোরাঘুরির পরিপূর্ণ আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন। কারণ এর ঠিক কাছেই রয়েছে হিমছড়ি ঝরনা, দরিয়া নগর ও বার্মিজ মার্কেট। এছাড়া হোটেলেও রয়েছে কিছু সুযোগ-সুবিধা। যেমন এখানে রয়েছে ওয়াটার পার্ক, টেনিস ও ব্যাডমিন্টন কোর্ট, থ্রিডি মুভি হল, বিলিয়ার্ড, ব্যায়ামাগার ও স্পা। অতিথিদের জন্য আছে দুটি সুবৃহৎ সুইমিংপুল। এর একটি শুধু মেয়েদের জন্য। রিসোর্টের অতিথিদের জন্য গড়ে তোলা হয়েছে ‘রেডিয়ান্স স্পা’। যেখানে পাওয়া যাবে নানা ধরনের থেরাপি ও ট্রিটমেন্ট সেবা। সবই দেহমনে প্রশান্তি এনে দেবে। এখানে আহার ও পানাহারের জন্য আছে পাঁচটি বিশেষায়িত রেস্টুরেন্ট, একটি মাল্টি কুজিন ডাইনিং, একটি আইসক্রিম পার্লার ও একটি জুস বার। তবে যারা সম্মেলন ও উৎসব আয়োজন করতে চান, তাদের জন্য রয়েছে ১০ হাজার বর্গফুট বিস্তৃত জায়গা। আছে দুটি সেমিনার কক্ষ ও একটি বিশাল বলরুম। রিসোর্ট এবং এর নিজস্ব সৈকতে রয়েছে খোলামেলা জায়গা ও মুক্তমঞ্চ। ফলে ডেস্টিনেশন ওয়েডিং, গালা নাইট, ফ্যামিলি প্রোগ্রাম, ফ্যাশন শো, সভা, সমাবেশসহ যেকোনো ধরনের ইভেন্ট
অ্যারেঞ্জ করা
যায় অনায়াসে।
রিসোর্টটিতে রয়েছে
৪৯৩টি অভিজাত
কক্ষ। ভিন্ন
ভিন্ন ক্যাটাগরির
মধ্যে রয়েছে
সুপেরিয়র রুম।
হিল ভিউ
ও সি
ভিউ, এ
দুইয়ের সমন্বয়ে
সুপেরিয়র কক্ষটি।
প্যানারমিক সি
ভিউ স্টুডিও
স্যুটে মিলবে
কিচেন, ডাইনিং
ও লিভিং
এরিয়া। এছাড়া
আছে ব্যালকনি।
প্রিমিয়াম সি
ভিউ স্যুটে
মিলবে কিচেন,
ডাইনিং ও
লিভিং এরিয়া।
এক্সিকিউটিভ স্যুটে
রয়েছে দুটি
ভিন্ন আয়তনের
এক্সিকিউটিভ স্যুট।
এখানেও রয়েছে
একই ধরনের
সুবিধা। পুরো
পরিবার নিয়ে
যারা যাবেন
তাদের জন্য
থাকছে রয়েল
ফ্যামিলি স্যুট।
এটি মূলত
ব্যালকনি সংযুক্ত
ও সৈকতমুখী।
সঙ্গে অন্য
সুবিধা থাকছে।
বাড়তি পাওনা
হিসেবে থাকছে
আলাদা লিভিং
স্পেস। তিনটি
ওয়াশরুম, একটি
মাস্টার বেডরুম
ও একটি
চিলড্রেনস রুম।
বিশেষ ব্যক্তিদের
জন্য রয়েছে
বিশেষ কক্ষ।
তেমনই একটি
প্রেসিডেন্সিয়াল স্যুট।
এর আয়তন
আড়াই হাজার
বর্গফুট। রাজসিক
অন্দরসজ্জা ও
ফার্নিচারের পাশাপাশি
বড় একটি
বারান্দা রয়েছে
সঙ্গে। রিসোর্টের
১০ তলায়
সৈকতমুখী এ
স্যুটে রয়েছে
বাথটাব, জ্যাকুজি,
সুনা ও
আলাদা লিভিং
স্পেস। এখানেই
শেষ নয়,
নবদম্পতিদের জন্য
রয়েছে লাক্সারি
হানিমুন স্যুট।
একটি পরিপূর্ণ
সংসারের সবকিছুই
এখানে রয়েছে।
বাড়তি পাওনা
হিসেবে থাকছে
জ্যাকুজি ও
সুইমিংপুল। এছাড়া
হোটেলটির প্রতিটি
রুমেই রয়েছে
মিনিবার (ফ্রিজ),
টি/কফি
মেকার, টিভি,
নিরাপদ পানির
বোতল, শাওয়ার
কিউবিকল। পাওয়া
যাবে ২৪
ঘণ্টার রুম
সার্ভিস ও
ওয়াই-ফাই
সুবিধা। ‘বছরের
যেকোনো সময়
নির্ঝঞ্ঝাট ও
নিরিবিলি অবসর
কাটানোর দারুণ
অভিজ্ঞতা নিয়ে
আসতে পারে
রিসোর্টটিতে।
সি পার্ল
ওয়াটার পার্ক
বাংলাদেশের পর্যটননগরী
কক্সবাজারের প্রথম
ওয়াটার পার্ক।
ইনানীর রয়্যাল
টিউলিপ রিসোর্টসংলগ্ন
এ ওয়াটার
পার্কটি নয়
একর জায়গা
নিয়ে তৈরি।
বিশাল এ
পার্কে আছে
হরেক রকমের
রাইডস, তার
আবার নানা
রকম নাম
এবং একেক
রাইডের একেক
রকম মজা।
আছে উইন্ড
স্টর্ম, মাল্টি
ল্যান্ড, কামি
কাযি বা
বডি স্লাইড।
সুড়ুত করে
জলের মধ্যে
ভিজতে ভিজতে
গড়িয়ে পড়ার
মজা। এখানে
হাসাহাসি, চেঁচামেচি
আর শিশুসুলভ
আনন্দে মেতে
ওঠার সুযোগ।
আরো আছে
অ্যাকুয়া লুপ,
ফ্লোট স্লাইড,
থান্ডার বোউল
নামের রাইডস।
বাচ্চাদের বিশেষ
পছন্দ ফান
পুল ও
রেইন ড্যান্স।
রেইন ড্যান্সে
পানির ফোয়ারাগুলো
এমনভাবে ভেজাবে
এবং চারপাশে
জলের নৃত্য
করবে যে
মনে হবে
রংধনু দেখছি।
আর ফান
পুলে পরিবারসহ
আনন্দে মেতে
ওঠার সুযোগও
থাকছে অবারিত।
এছাড়া কক্সবাজারের
প্রথম ওয়েভপুলস
আছে এ
ওয়াটার পার্কে।
সি পার্ল
বিচ রিসোর্ট
অ্যান্ড বিচের
আকর্ষণীয় অফার
পেতে আজই
লগ ইন
করুন
সি পার্ল ক্রুজ ভ্রমণপিয়াসু ‘পর্যটকদের জন্য এনেছে তিন রাত দুদিনের প্যাকেজ। এ প্যাকেজের মাধ্যমে পর্যটকরা স্বাচ্ছন্দ্যে সুন্দরবনের দুর্গম এলাকা—হিরণ পয়েন্ট, দুবলারচর, হারবাড়িয়া ইকো ট্যুরিজম, ডিমেরচর, কটকা, কচিখালী, কলাগাছিয়া, শেখেরটেক, কালাবগি ও কৈলাশগঞ্জ ভ্রমণ করতে পারবেন।