ঘূর্ণিঝড় আম্পান ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ১০ লাখেরও বেশি ঘরবাড়ি ধ্বংস করলেও বাংলাদেশে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তুলনামূলক কম। এ ঝড়কে প্রতিহত করে অসংখ্য প্রাণ রক্ষা করেছে সুন্দরবন। অথচ রামপাল কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করে এ সুন্দরবনকেই ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। তাই সুন্দরবনের স্বার্থে রামপাল কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্প বাতিল করা উচিত। গতকাল ‘ইন্দো-বাংলা এনার্জি ডায়ালগ’
শীর্ষক এক ভার্চুয়াল সেমিনারে বক্তারা এ কথা বলেন।
ভারতের বেসরকারি সংস্থা ইন্ডিয়ান সোস্যাল অ্যাকশন ফোরাম (ইনসাফ), গ্রোথওয়াচ
ও সাউথ এশিয়ান পিপলস অ্যাকশন ইন ক্লাইমেট ক্রাইসিস এবং বাংলাদেশের বৈদেশিক দেনা বিষয়ক কর্মজোট এবং প্রাণ ও প্রকৃতি সুরক্ষা যৌথভাবে এ সেমিনারের আয়োজন করে।
সেমিনারে বক্তব্য দেন গবেষক মাহা মির্জা, ভারতের পরিবেশবিদ সৌম্য দত্ত, প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা পরানজয় গুহ ঠাকুরতা, বেসরকারি সংস্থা এনভায়রনিকস ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা ট্রাস্টি শ্রীধর রামমূর্তি, সাংবাদিক আবির দাশগুপ্ত, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, জলবায়ুকর্মী তন্বী নওশীন ও গবেষক সাজ্জাদ হোসেন তুহিন। সূচনা বক্তব্য দেন বাংলাদেশের বৈদেশিক দেনা বিষয়ক কর্মজোটের সদস্য সচিব হাসান মেহেদী। ভার্চুয়াল সেমিনারটি পরিচালনা করেন ভারতের বেসরকারি সংস্থা গ্রোথওয়াচের সমন্বয়ক বিদ্যা দিনকর।