সস্তার পলিথিনে সর্বনাশ
সামান্য জিনিস কিনলেও সস্তায় পাওয়া পলিথিনে পুরে তা তুলে দেয়া হয় ক্রেতার হাতে।
প্রয়োজন মিটলেই এসব পলির ঠাঁই হয় নালা, জলাশয় কিংবা রাস্তার ধারে।
পানি নিষ্কাশনের পথে তৈরি হয় প্রতিবন্ধকতা।
মাটিতে পচে এগুলো কখনো নিঃশেষ হয় না! পলিথিন উৎপাদন, বিক্রি, মজুদ ও বহন সবই শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
রাজধানীর কামরাঙ্গীচরের কিছু ব্যবসায়ী দাবি করছেন ব্যবহৃত পলিথিন প্রক্রিয়াজাতের মাধ্যমে তৈরি হবে ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক।
নোংরা পলিথিন বুড়িগঙ্গায় ধুয়ে শুকিয়ে নেয়া হচ্ছে রোদে।
ছবি : মাসফিকুর
সোহান
সস্তার পলিথিনে সর্বনাশ
সামান্য জিনিস কিনলেও সস্তায় পাওয়া পলিথিনে পুরে তা তুলে দেয়া হয় ক্রেতার হাতে।
প্রয়োজন মিটলেই এসব পলির ঠাঁই হয় নালা, জলাশয় কিংবা রাস্তার ধারে।
পানি নিষ্কাশনের পথে তৈরি হয় প্রতিবন্ধকতা।
মাটিতে পচে এগুলো কখনো নিঃশেষ হয় না! পলিথিন উৎপাদন, বিক্রি, মজুদ ও বহন সবই শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
রাজধানীর কামরাঙ্গীচরের কিছু ব্যবসায়ী দাবি করছেন ব্যবহৃত পলিথিন প্রক্রিয়াজাতের মাধ্যমে তৈরি হবে ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক।
নোংরা পলিথিন বুড়িগঙ্গায় ধুয়ে শুকিয়ে নেয়া হচ্ছে রোদে।
ছবি : মাসফিকুর
সোহান
সস্তার পলিথিনে সর্বনাশ
সামান্য জিনিস কিনলেও সস্তায় পাওয়া পলিথিনে পুরে তা তুলে দেয়া হয় ক্রেতার হাতে।
প্রয়োজন মিটলেই এসব পলির ঠাঁই হয় নালা, জলাশয় কিংবা রাস্তার ধারে।
পানি নিষ্কাশনের পথে তৈরি হয় প্রতিবন্ধকতা।
মাটিতে পচে এগুলো কখনো নিঃশেষ হয় না! পলিথিন উৎপাদন, বিক্রি, মজুদ ও বহন সবই শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
রাজধানীর কামরাঙ্গীচরের কিছু ব্যবসায়ী দাবি করছেন ব্যবহৃত পলিথিন প্রক্রিয়াজাতের মাধ্যমে তৈরি হবে ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক।
নোংরা পলিথিন বুড়িগঙ্গায় ধুয়ে শুকিয়ে নেয়া হচ্ছে রোদে।
ছবি : মাসফিকুর
সোহান
সস্তার পলিথিনে সর্বনাশ
সামান্য জিনিস কিনলেও সস্তায় পাওয়া পলিথিনে পুরে তা তুলে দেয়া হয় ক্রেতার হাতে।
প্রয়োজন মিটলেই এসব পলির ঠাঁই হয় নালা, জলাশয় কিংবা রাস্তার ধারে।
পানি নিষ্কাশনের পথে তৈরি হয় প্রতিবন্ধকতা।
মাটিতে পচে এগুলো কখনো নিঃশেষ হয় না! পলিথিন উৎপাদন, বিক্রি, মজুদ ও বহন সবই শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
রাজধানীর কামরাঙ্গীচরের কিছু ব্যবসায়ী দাবি করছেন ব্যবহৃত পলিথিন প্রক্রিয়াজাতের মাধ্যমে তৈরি হবে ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক।
নোংরা পলিথিন বুড়িগঙ্গায় ধুয়ে শুকিয়ে নেয়া হচ্ছে রোদে।
ছবি : মাসফিকুর
সোহান
সস্তার পলিথিনে সর্বনাশ
সামান্য জিনিস কিনলেও সস্তায় পাওয়া পলিথিনে পুরে তা তুলে দেয়া হয় ক্রেতার হাতে।
প্রয়োজন মিটলেই এসব পলির ঠাঁই হয় নালা, জলাশয় কিংবা রাস্তার ধারে।
পানি নিষ্কাশনের পথে তৈরি হয় প্রতিবন্ধকতা।
মাটিতে পচে এগুলো কখনো নিঃশেষ হয় না! পলিথিন উৎপাদন, বিক্রি, মজুদ ও বহন সবই শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
রাজধানীর কামরাঙ্গীচরের কিছু ব্যবসায়ী দাবি করছেন ব্যবহৃত পলিথিন প্রক্রিয়াজাতের মাধ্যমে তৈরি হবে ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক।
নোংরা পলিথিন বুড়িগঙ্গায় ধুয়ে শুকিয়ে নেয়া হচ্ছে রোদে।
ছবি : মাসফিকুর
সোহান