রোববার আহমেদাবাদে ভারতের বিপক্ষে বিশ্বকাপ ফাইনালে ১২০ বলে ১৩৭ রানের রাজসিক ইনিংস খেলে অস্ট্রেলিয়াকে ষষ্ঠবারের মতো বিশ্বকাপ শিরোপা এনে দেন ট্রাভিস হেড। এ পথে তিনি অসংখ্য কীর্তির সঙ্গে নিজের নামটি লিখিয়েছেন। হেডের কীর্তি ছাড়াও বিশ্বকাপের কিছু তথ্যে চোখ বুলিয়ে নেয়া যাক:
৬—পুরুষদের
ওয়ানডে ক্রিকেটে অস্ট্রেলিয়া শিরোপা জিতেছে ছয়বার: ১৯৮৭, ১৯৯৯, ২০০৩, ২০০৭, ২০১৫ ও
২০২৩। দুটি করে শিরোপা জিতে তালিকায় এরপরেই ভারত ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
১০—টানা
১০ জয়ের পর ফাইনালে হেরেছে ভারত। ওয়ানডে ক্রিকেটে এই প্রথম টানা ১০ ম্যাচ জিতেছে দলটি।
বিশ্বকাপে এটা তৃতীয় সেরা জয়রথ। ২০০৩ ও ২০০৭ সালে শিরোপা জয়ের পথে ১১টি করে ম্যাচ
জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া।
১৩৭—বিশ্বকাপ ফাইনালের চতুর্থ সর্বোচ্চ স্কোর ও রান তাড়ার সময় সর্বোচ্চ। তিনি পেছনে ফেলেন শ্রীলংকার অরবিন্দ ডি সিলভাকে (১০৭)।
১—আইসিসি
টুর্নামেন্টের ফাইনালে দুটি সেঞ্চুরির কীর্তি গড়া প্রথম খেলোয়াড় ট্রভিস হেড। এ বছর
শুরুর দিকে এই ভারতের বিপক্ষে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে তিনি ১৬৩ রানের ইনিংস
খেলে ম্যাচসেরা হন।
১৯৯—সেমিফাইনাল
ও ফাইনালে ট্রাভিস হেডের রান, যা বিশ্বকাপে যেকোনো ব্যাটারের সর্বোচ্চ। এ পথে তিনি
টপকে যান ভিভ রিচার্ডসকে (১৮০ রান, ১৯৭৯ বিশ্বকাপ)। ভিভ ফাইনালে করেছিলেন ১৩৮ রান।
১৯২—বিশ্বকাপ
ফাইনাল দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের জুটি গড়লেন হেড ও লাবুশেন। ২০০৩ সালে এই ভারতের
বিপক্ষেই ২৩৪ রানের জুটি গড়েছিলেন রিকি পন্টিং ও ড্যামিয়েন মার্টিন।
৩—হেডের
আগে সেমিফাইনাল ও ফাইনাল উভয় ম্যাচেই সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন। তারা হলেন মহিন্দর
অমরনাথ (১৯৮৩), ডি সিলভা (১৯৯৬) ও শেন ওয়ার্ন (১৯৯৯)।
০—প্যাট
কামিন্স ফাইনালে ১০ ওভার বোলিং করে কোনো বাউন্ডারি হজম করেননি। ২০০৭ বিশ্বকাপে এমন
কীর্তি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার শন পলকের।