
নতুন অর্থবছরের জন্য যুব ও ক্রীড়া খাতে ১
হাজার ৩০৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকা বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে। উন্নয়ন খাতে ৩৮২ কোটি ৪৮
লাখ টাকা এবং পরিচালন খাতে ৯২৭ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে প্রস্তাবিত
বাজেটে।
২০২২-২৩ অর্থবছরে সংশোধিত বাজেটের আকার ছিল
১ হাজার ৬৩৪ কোটি ৪০ লাখ ৪৯ হাজার টাকা, যা নতুন
অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের চেয়ে ৩২৪ কোটি ৫৪ লাখ ৪৯ হাজার টাকা বেশি। আগের অর্থ
বছরের বাজেটে উন্নয়ন খাতে ৭৮৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা ও পরিচালন খাতে ৮৪৭ কোটি ৯০ লাখ ৪৯
হাজার টাকা রাখা হয়েছিল।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের
প্রস্তাবিত বাজেটে উল্লেখযোগ্য প্রকল্পগুলো হচ্ছে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে
অধিকতর উন্নয়ন,
উপজেলা পর্যায়ে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম নির্মান এবং
অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণ ও সংস্কার।
উপজেলা পর্যায়ে খেলার মাঠ নির্মাণ
প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে থাকছে ১৮৬টি মিনি স্টেডিয়াম। এছাড়া কুষ্টিয়া শেখ কামাল
স্টেডিয়াম, পাবনা এ্যাডভোকেট আমিন উদ্দিন স্টেডিয়াম ও বিদ্যমান সুইমিং পুলের উন্নয়ন, ইনডোর
ক্রিকেট নেট প্র্যাকটিস সেড নির্মাণ, শরীয়তপুর জেলা স্টেডিয়াম, চাঁদপুর
জেলা স্টেডিয়াম ও সুইমিংপুল উন্নয়ন, বরিশাল শেখ আব্দুর রব
সেরনিয়াবাত স্টেডিয়ামকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীতকরন এবং ভোলার গজনবী স্টেডিয়ামের
অধিকতর উন্নয়ন। প্রস্তাবিত বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ রাখা হয়েছে প্রতিবন্ধী
ক্রীড়াবিদদের জন্য বিভিন্ন স্টেডিয়ামে প্যাভিলিয়ন ভবন নির্মাণসহ খেলার মাঠ উন্নয়ন
প্রকল্পে। এ জন্য ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা ব্যয় প্রস্তাব করা হয়েছে।