বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের আয়োজনে অনুষ্ঠিত
হলো বাংলাদেশ ই-কমার্স সামিটের দ্বিতীয় অধিবেশন। দিনব্যাপী এ আয়োজনে দেশ এবং বিদেশের
ই-কমার্স সেক্টরে কর্মরত বিশেষজ্ঞ, সিদ্ধান্ত প্রণেতা এবং চিন্তাবিদরা অংশ নেন এবং
আলোচনা করেন। অনুষ্ঠানে আধুনিক যুগের জন্য ই-কমার্সকে নতুনভাবে গড়ে তোলার মূলমন্ত্র
নিয়ে আলোচনা হয়।
আজ রোববার (২৮ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে
দারাজের সৌজন্যে এবং ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) এবং অ্যাস্পায়ার
টু ইনোভেটের (এটুআই) সহযোগিতায় এ সামিট আয়োজিত হয়। আয়োজনে সহযোগী ছিল মাস্টারকার্ড,
দ্য ডেইলি স্টার ও উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স।
এবারের সামিটটি আয়োজিত হয় ৪টি কিনোট সেশন,
৩টি প্যানেল ডিসকাশন, ২টি ইনসাইট সেশন, ২টি কেস স্টাডি এবং ১টি পলিসি ডায়লগের সমন্বয়ে।
আলোচকরা উন্নয়নশীল প্রযুক্তি, জালিয়াতি নিরাপত্তা, ভোক্তা পুনরাবৃত্তি, লজিস্টিক ম্যানেজমেন্ট,
পেমেন্টসহ ই-কমার্স সম্পৃক্ত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।
দিনব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ই-কমার্স
অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি শমী কায়সার। তার বক্তব্যে উঠে আসে বাংলাদেশের ই-কমার্স
খাতের প্রবৃদ্ধিসহ বাংলাদেশ ই-কমার্স সামিট আয়োজনটির প্রাসঙ্গিকতা ও প্রয়োজনীয়তা।
ই-কমার্স সামিট সম্পর্কে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড
ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরিফুল ইসলাম বলেন, এটি একটি দ্রুত অগ্রগতিশীল
খাত। প্রতি বছরই আমরা এ খাতে অনেক আধুনিক উদ্ভাবন ও অনুশীলন লক্ষ করেছি। তাই এসব পরিবর্তনগুলোর
যথাযথভাবে বাস্তবায়ন সম্পর্কে আলোচনা করা আমাদের দায়িত্ব।