গবেষণায় উৎসাহ দিতে প্রণোদনার ব্যবস্থা করছি

অধ্যাপক . এম আজিজুর রহমানের হাত ধরে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা হয়। তার একটি স্বপ্ন ছিল দেশে কম খরচে মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদান করা। লক্ষ্য নিয়ে তিনি ২০০৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি চালু করেন। ২০০৩ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত প্রায় ২৯ হাজারের অধিক শিক্ষার্থী এখান থেকে পড়াশোনা শেষ করেছেন। বর্তমানে হাজারের বেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন। উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ১৪টি বিভাগে ৩৫টি প্রোগাম চালু রয়েছে। খুব কম বিশ্ববিদ্যালয়েই এতগুলো প্রোগাম রয়েছে। আমাদের পূর্ণকালীন শিক্ষক রয়েছেন চার শতাধিকের অধিক। ৩৫ এর অধিক জনের বেশি পূর্ণকালীন অধ্যাপক রয়েছেন। আমরা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একটি জায়গায় ভিন্ন। আমাদের শিক্ষা ব্যয় খুবই কম। উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীবান্ধব বিশ্ববিদ্যালয় যা সব ধরনের শিক্ষার্থীর সামর্থ্যের মধ্যে টিউশন ফি নির্ধারণ করেছে। যেখানে অন্যান্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি কোর্স করতে ১০-১১ লাখ টাকার প্রয়োজন সেখানে উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয়ে আড়াই থেকে লাখ টাকা লাগে। আমাদের শিক্ষক, সুযোগ সুবিধা, ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা, চাকরির ব্যবস্থাপনা সব দিক থেকেই স্বয়ংসম্পূর্ণ। আমরা অন্যান্য ব্যয়বহুল বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে কম খরচে গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করছি। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে আমরা স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত হব। এটি হবে একটি অত্যাধুনিক ক্যাম্পাস। যেখানে শিক্ষার্থীদের জন্য শুধু ক্লাসরুম, কমন রুম, গেমস রুমই থাকবে না, আমাদের সিনেমা রুম থাকবে, টোয়েন্টি ফার্স্ট সেঞ্চুরি অ্যাম্ফিথিয়েটার থাকবে।

আমাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হলো আমরা বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাংকিংয়ে আসব। এজন্য আমরা শিক্ষকদের গবেষণায় উৎসাহ দিতে তাদের আলাদা প্রণোদনার ব্যবস্থা করেছি। যার যত বেশি প্রকাশনা থাকবে তার জন্য তত বেশি প্রণোদনার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

আবিদ আজিজ

উপদেষ্টা, অ্যাডমিশন অ্যান্ড প্রমোশন

উত্তরা ইফনিভার্সিটি

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন