ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের (ইউল্যাব) সেন্টার ফর আর্কিওলজিক্যাল স্টাডিজ (সিএএস) ও জেনারেল এডুকেশন বিভাগের আয়োজনে ‘দক্ষিণ এশিয়ার ঐতিহাসিক স্মারক পুনরায় পরিদর্শন’
বিষয়ক একটি সেমিনার সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ইউল্যাবের উপাচার্য অধ্যাপক ইমরান রহমানের স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে সেমিনার শুরু হয়। তিনি সিএএসের তাত্পর্য তুলে ধরার পাশাপাশি এপিগ্রাফির গুরুত্ব এবং ইতিহাস পুনঃপাঠের জন্য এপিগ্রাফির প্রয়োজনীয়তার ওপর আলোকপাত করেন।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. সুস্মিতা বসু মজুমদার ‘মৌর্য অনুসন্ধান এবং সমসাময়িক নথি’
শিরোনামে বক্তব্য রাখেন। তিনি মৌর্য সাম্রাজের নানা দিক বিশেষত সম্রাট অশোক এবং তার রাষ্ট্রনীতি, নৈতিকতা, শিক্ষা এবং মহাস্থানগড়ের শিলালিপির সঙ্গে সমসাময়িক অন্যান্য শিলালিপির সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য তুলে ধরেন।
সেমিনারের দ্বিতীয় বক্তা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড. সায়ন্তনী পাল আর্কিওলজির ওপর একটি বইয়ের অনুবাদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। বিডি চট্টোপাধ্যায়ের ‘প্রারম্ভিক মধ্যযুগীয় গ্রামীণ বসতি ও সমাজ’
বইটি তিনি অনুবাদ করেন।
সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন ইউল্যাবের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুল মোমিন চৌধুরী। তিনি তার সময়ের কাজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন এবং ইতিহাসের কাজের গুরুত্ব তুলে ধরেন। —বিজ্ঞপ্তি